জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান নীতিমালা-২০১৭ অনুযায়ী জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট নিপোর্ট ও এর আওতাধীন আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বগুড়ার শেরপুর জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (নিপোর্ট) আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রশিক্ষক কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুক। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের পরিচালক প্রশাসন ও যুগ্মসচিব ড. মোঃ আবুল হাসান স্বাক্ষরিত জারি হওয়া ৫৯.১২.০০০০.০১.২৩.০০৫.১৯-৪৩৬ নং স্মারকে এক প্রজ্ঞাপণে এ তথ্য জানানো হয়। গেজেটে বলা হয়, শুদ্ধাচার পুরস্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীকে উল্লিখিত সূচকের ১০০ নম্বরের মধ্যে অবশ্যই ৮০ নম্বর পেতে হবে। এটি না পেলে কোন কর্মকর্তা ও কর্মচারী এ পুরস্কার পাওয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে বিবেচিত হবেন না। আর বিবেচিত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া কর্মচারী শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হবেন।
জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়ার পর তার অনুভূতি কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমানে সারাদেশে মোট ২০টি আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কর্মকর্তা কর্মরত আছেন তারমধ্যে থেকে এ পুরস্কারের জন্য আমি নির্বাচিত হয়েছি এটা নিশ্চয় অনেক পাওয়া। এজন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। পাশাপাশি বর্তমান কর্মস্থল শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ময়নুল ইসলামসহ উপজেলা প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
মোহাম্মদ ওমর ফারুক শেরপুর আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রশিক্ষক কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের পর হতে সততা ও কর্তব্যনিষ্ঠার সঙ্গে বগুড়া, জয়পুরহাট, গাইবান্ধা ও রংপুরের একাংশের মাঠ পর্যায়ের কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ এর জন্য নিরালসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি এই আঞ্চলিক কেন্দ্রে যোগদানের পর থেকে আঞ্চলিক কেন্দ্রটির ও প্রশিক্ষণার্থীদের গুণগতমান বৃদ্ধি পেয়েছে।
উল্লেখ্য বগুড়ার শেরপুর আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রশিক্ষক কর্মকর্তা হিসেবে মোহাম্মদ ওমর ফারুক ২০১৮ সালে যোগদান করেন।