বাগেরহাটে অনুষ্ঠিত ৬৬ টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ২৭টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হয়েছে। এর মধ্যে মোরেলগঞ্জে ১৪টি, রামপালে ৪টি, কচুয়ায় ২টি, চিতলমারী ৩টি, ফকিরহাটে ৩টি এবং শরণখোলায় একটি ইউনিয়ন রয়েছে।
মোরেলগঞ্জে ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১২টিতে নৌকা এবং দুইটিতে সতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতিকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, তেলিগাতী ইউনিয়নে মোরশেদা আক্তার, পঞ্চকরনে রাজ্জাক মজুমদার, পুটিখালীতে আবদুর রাজ্জাক,দৈবজ্ঞহাটি সামছু মল্লিক, রামচন্দ্রপুর আবদুল আলিম, চিংড়াখালী ইউনিয়নে আলী আক্কাচ বুলু,বনগ্রামে রিপন দাস, বলইবুনিয়ায় শাহজাহান আলী, হোগলাবুনিয়ায় মোঃ আকরামুজ্জামান, বহরবুনিয়ায় রিপন তালুকদার, মোরেলগঞ্জ সদরে হুমায়ুন কবির মোল্লা এবং জিউধরায় জাহাঙ্গীর আলম বাদশা। বিজয়ী সতন্ত্র প্রার্থীরা হচ্ছেন হোগলাপাশা ইউনিয়নে যুবলীগ নেতা মোঃ ফরিদুল ইসলাম এবং বারইখালী ইউনিয়নে আবদুল আউয়াল খান মহারাজ।
কচুয়া উপজেলার দুই ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, ধোপাখালিতে শেখ মকবুল হোসেন এবং মঘিয়ায় পঙ্কজ কান্তি অধিকারি।
রামপালের চারটি ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, বাইনতলায় ফকির আব্দুল্লাহ, উজুলকুরে মুন্সি বোরহান উদ্দিন, গৌরম্বায় মোঃ রাজিব সরদার এবং পেরিখালি ইউনিয়নে রফিকুল ইসলাম বাবুল।
চিতলমারী উপজেলার তিনটি ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, বড়বাড়িয়ায় মোহাম্মাদ মাসুদ সরদার, সদর ইউনিয়নে মোঃ নিজাম উদ্দিন শেখ এবং কলাতলায় মোঃ বাদশা মিয়া।
ফকিরহাটে তিনটি ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, লখপুরে এমডি সেলিম রেজা, বাহিরদিয়ায় রেজাউল করিম ফকির এবং শুভদিয়ায় মোঃ ফারুকুল ইসলাম।
শরণখোলা উপজেলার ধানসাগর ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মাইনুল ইসলাম টিপু বিজয়ী হয়েছেন।
এর আগে নৌকা প্রতিকের ৩৭জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় নির্বাচিত হন।