কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার খাদ্য অধিদপ্তর অফিসটি গত ১১ বছর ধরে ভাড়ারত ভবনে অফিস কার্য চালাচ্ছেন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। অফিস সুত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের পূব পর্যন্ত উপজেলার খাদ্য অধিদপ্তর উপজেলার করিডোরে মসজিদের পার্শ্বে একটি পরিত্যক্ত ভবনে তাদের অফিস ঝুঁকির মধ্যে চলতো কোন রকম ভাবে। কিন্তু ১১ বছর পার হয়ে গেলেও তাদের নিজস্ব কোন কার্যালয় নেই। কিন্তু কেউ কারো খবর রাখে না বলে খাদ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। তাদের ভাগ্য কবে পরিবর্তন হবে সেটাও তারা জানেন না। কুলিয়ারচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুব্যাইয়াৎ ফেরদৌসি এই প্রতিবেদককে জানান, খাদ্য অফিস কোথায় আছে তা তিনি জানেন না। উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা শাহানা সুলতানা এই প্রতিবেদকে বলেন, তাদের নিজস্ব কোন কার্যালয় নেই। হাজী আবদুল হাশিমের ভাড়ারত ভবনে ১১ বছর ধরে কার্যালয়ের কাজ চালাতে হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন।