কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার গুরুই ইউনিয়নের মঠভাঙ্গা হতে সদর ইউনিয়নের কুর্শা সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা গত এক যুগ ধরে পড়ে রয়েছে। এ রাস্তাটি পাকা হলেও বড় বড় গর্ত হওয়ার কারণে নিকলী হতে কুর্শা হয়ে গুরুই মঠভাঙ্গা রাস্তায় বিভিন্ন যানবাহন দিয়ে আসতে ১০ মিনিটের রাস্তা প্রায় ৪০-৪৫ মিনিট সময় লেগে যায়। অথচ এ রাস্তা দিয়ে শত শত সিএনজি, অটোরিক্সা, অটোবাইক দিয়ে যাত্রীরা আসতে গিয়ে বিভিন্ন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত এক যুগ ধরে এ রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন যানবাহনে চলাচল করতে গিয়ে অন্তত: কয়েকজনের সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ও অর্ধশত লোক আহত হয়েছে। গত তিন চার বছর ধরে এ রাস্তার উন্নয়ন কাজের জন্য বাজেট আসলেও অলৌকিক কারণে অন্যদিকে চলে যায় বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। এলাকাবাসীরা আরও জানায়, নিকলী হতে কুর্শা হয়ে গুরই হয়ে বাজিতপুর, কটিয়াদী এবং কিশোরগঞ্জ তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা অর্ধেক সময় লাগবে বলে অনেকে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে নিকলীর সঙ্গে কিশোরগঞ্জের খরচ অর্ধেক নেমে আসবে বলে অনেকে মন্তব্য করেন। নিকলী উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল গণি জানান, গত কয়েক বছর ধরে শুনে আসছেন রাস্তার উন্নয়ন কাজ হবে। কি কারণে হয়না তা তিনি জানেন না বলে উল্লেখ করেন।