ভৈরবে চ্রটগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিটাগাং মেইল রেলওয়ে বহরে যুক্ত হয়ে মাত্র তৃতীয় যাত্রাতে ট্রেনের নতুন ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় ৫ ঘন্টা বিলম্বে প্রায় দেড় হাজার যাত্রী নিয়ে বিকল্প ইঞ্জিন দিয়ে যাত্রা করে ঢাকার দিকে। এতে যাত্রীদের চরম দূভোর্গ পোহাতে হয়েছে ।
জানাযায়, চট্রগ্রাম থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিটাগাং মেইল ট্রেনটি শনিবার ভোর সারে ৫টায় ভৈরব রেলওয়ে ষ্টেশনে ১নং প্লাট ফর্মে ১ নং লাইনে প্রবেশের সময় ট্রেনের ইঞ্জিন ( ইঞ্জিন নং- ৩০০৬ এম ই আই-২০ )বিকল হয়ে যায় । পরে আখাউড়া থেকে বিকল্প ইঞ্জিন এসে ট্রেনটিকে উদ্ধার করে দুপুর সাড়ে ১০ টার দিকে ৫ ঘন্টা পর বিলম্বে প্রায় দেড় হাজার যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দ্যেশ্যে ছেড়ে যায় ।
ভৈরব রেলওয়ের ষ্টেশনে নাম প্রকাশে অনেছুক জানান,বাংলাদেশ রেলওয়ের পূবান্বলের বহরে যুক্ত হয় ( ইঞ্জিন নং- ৩০০৬ এম ই আই-২০ ) চিটাগাং মেইল । তবে মাত্র তৃতীয় যাত্রাতে মেইল ট্রেনে যুক্ত হওয়া নতুন ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় যাত্রীদের মাঝে চরম ক্ষোভ দেখাদেয় ।
এ সময় ট্রেনের বিকল হওয়া ইঞ্জিনটি ভৈরব রেলওয়ে ষ্টেশনে বিকল্প লাইনে নেওয়া হয় । ইঞ্জিনটি বিকল হওয়ায় ২নম্বর প্লাট ফর্ম দিয়ে ঢাকা-সিলেট-চট্রগ্রাম গামী বেশ কয়েকটি ট্রেন চলাচল করে ।
এ বিষয়ে মেইল ট্রেনের যাত্রী শাহ আলম জানান,মেইল ট্রেনের নতুন ইঞ্জিনটি বিকল হওয়ায় আমরা সঠিক সময়ে গন্তব্যে পৌছতে পারছিনা । ভৈরব ষ্টেশনে ৫ ঘন্টা যাবৎ ছেলে-মেয়ে নিয়ে কষ্টে আছি ।
এ বিষয়ে ভৈরব রেলওয়ে ষ্টেশন মাষ্টার মোঃ নুর -নবী কালের কণ্ঠকে জানান, চট্রগ্রাম থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিটাগাং মেইল ট্রেনটি শনিবার ভোরে ভৈরব রেলওয়ে ষ্টেশনে ১নম্বর প্লাট ফর্মে ১ নং লাইনে প্রবেশের সময় ট্রেনের ইঞ্জিন ( ইঞ্জিন নং- ৩০০৬ এম ই আই-২০ )বিকল হয়ে যায় । পরে আখাউড়া থেকে বিকল্প ইঞ্জিন এসে ট্রেনটিকে উদ্ধার করে ঢাকার উদ্দ্যেশ্যে ছেড়ে যায় ।