সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দায়ের করে ফেসে গেলেন স্ত্রী বিউটী খাতুন। রায়গঞ্জে বাঐখোলা গ্রামে চান মোহাম্মদের পুত্র হাজী ছানোয়ার হোসেনের সাথে ১ম স্ত্রী মৃত্যু বরণ করেন, তারপর আপন শালিকা মোছাঃ বিউটী খাতুন ওরফে ছকিনা বেগমকে বিয়ে করেন। ২৫ বছরের বৈবাহিক জীবনে তাদের ২ পুত্র সন্তান রয়েছে। এ সময় আলহাজ¦ ছানোয়ার হোসেন তার নিজ বাড়ীতে অসুস্থ হয়ে পরলে তার স্ত্রী উন্নত চিকিৎসা জন্য বিদেশে যাওয়ার কথা বলে বিভিন্ন সাদা কাগজে টিপসহি নিয়ে তার চান্দাইকোনা ৪ শতকের পাকা বাড়ী বিভিন্ন লোকের যোগসাজসে হেবা ঘোষনাপত্র দলিল করেন। বিষয়টি তার আগের পক্ষে ২ ছেলে তোফাজ্জল হোসেন ও রহুল আমিন জানতে পারলে তার আপন খালাকে জায়গা কেন হেবা দলিল করে নিলেন তার বিষয়ে চাপ দেয়। তখন তিনি রায়গঞ্জ থানায় ৯৯৯ নম্বরে কল করে তার বাড়ী, টিবি ও আসবাবপত্র ভাংচুরের অভিযোগ দায়ের করে। তখন থানা পুলিশ এসে ঘটনা স্থালে তদন্ত করে দেখেন অভিযোগের সাথে ঘটনার কোন মিল নেই। তাখন কিছু দিন পর মামলাটি থানা পুলিশ খারিজ করে দেয়। এরপর অবস্থ্য বেগতিক দেখে তার স্বামী ছানোয়ার ও তার গ্রামের মাতব্বরগণ একটি সমজোতার প্রস্তাব দেয়। কিন্তু তার স্ত্রী সেই প্রস্তাব প্রত্যাখন করে এলাকার বিভিন্ন স্থানে এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা দেখে তখন তাকে তার স্বামী তালক দেয়। তখন সে এক ব্যাংক কর্মী সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পরে। তখন এলাকার লোকজন বিষয়টি তার নিজ বাড়ীতে অবৈধ মেলামেশার সময় তাদের দুজনকে আটক করে এবং তাদের বৈধ কাগজপত্র দাবি করে, তখন তারা কোট মেরেজের একটি কাগজ তাদের সামনে উপস্থাপন করে। এরপর বিউটী খাতুন ও তার স্বামী তোফাজল হোসেন নয়ন পোরশা থানায় আলহাজ¦ ছানোয়ার হোসেন নামে একটি ধর্ষন মামলা করে। অল্প সময়ের মধ্যে তদন্ত পূর্বক রায়গঞ্জ থানা পুলিশ এসআই রায়হান মামলাটি খারিজ করে দেয়। পরে তদন্ত রিপোটি পোরশা থানায় প্রেরণ করে। এরপর ক্ষিপ্ত হয়ে বিউটীর ভাই নজিবর ষোলমাইল ইটভাটার মাসনে ছানোয়ার হোসেনের পথ রোধ করে নজিবর ছোরা দিয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। এ বিষয় থানায় মামলা হলে নজিবর হোসেনকে মামলা হলে থানা পুলিশ নজিবরকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে।