কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার গুরই ইউনিয়নের পাড়াবাজিতপুর গ্রামের মংলু বর্মনের লাশ ভাসমান অবস্থায় ছাতিরচর নদী থেকে গত কাল মঙ্গলবার ভোর রাতে গ্রামের লোকজনের সহযোগীতায় উদ্ধার করে নিকলী থানার পুলিশ। পওে মংলু বর্মনের লাশটি ময়নাতন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ মর্গে পাঠিয়েছে থানার পুলিশ। জানাযায়, গত শনিবার ভোরবেলা ব্লক হেড ও নৌকার সংঘর্ষে ৮ জন জেলের মধ্যে ২ জন আহত হয় ও ১ জন নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় ওই দিন নিকলী থানার পুলিশ ৩ জনকে আটক করে। আটককৃতরা হলেন, উসমান মিয়া (৩৫), মুর্শিদ মির্জা (২২) ও আমির হামজা (২০) কে আটক করার পর গত সোমবার পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে কিনা এ বিষয়ে মৃত মংলু বর্মনের ছেলে নিরঞ্জন বর্মন এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে উল্লেখ করেন। এ ব্যাপারে নিকলী থানার ইনচার্জ মনসুর আলী আরিফকে বার বার মুঠোফোনে ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।