রাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতির পীঠস্থান কুমিল্লার এক জনপদের নাম লাকসাম। কত লাকসাম কত বাতি বলে খ্যাত কুমিল্লার লাকসাম অসামান্য ঐতিহ্য সমোজ্জল। নবাব পরিবারের আভিজাত্য, তাদের স্মৃতি চিহ্ন, শিক্ষার আলো চড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের ভূমিকা এবং ইত্যাদি কারণে লাকসামের পরিচিতি ব্যাপকতর। শিল্প, শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে লাকসাম অনন্য এ কথা যেমন স্বীকার্য্য তেমনি লাকসামে শিল্পপতির সংখ্যাও সবচেয়ে বেশী। সঙ্গত কারনেই এ উপজেলায় সাধারণের জীবনমানও ব্যাতিক্রম। অত্র এলাকায় শিক্ষা, সমাজসেবা ও সফল ব্যাক্তিত্বের অধিকারী, জ্ঞানী গুণীজন জন্ম গ্রহণ করেন। এর মধ্যে এ উপজেলায় জন্ম গ্রহণ করেন এক গর্বিত সন্তান মোহাম্মাদ ফজলে রহমান চৌধুরী আয়াজ এমবিএ। তিনি বহু স্মৃতি বিজড়িত ও এশিয়ার মহিয়শী নারী বাংলাদেশের গৌরব নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানীর বংশধর। লাকসাম শহরের পশ্চিমগাঁও নবাব পরিবারে তিনি জন্ম গ্রহন করেন। লাকসামের সর্বত্র সকলের কাছে তিনি সু-পরিচিত। উচ্চ শিক্ষিত, ভদ্র, ন¤্র ও মিষ্টভাষী মানুষ মোহাম্মদ ফজলে রহমান চৌধুরী আয়াজ। ছাত্র জীবন, কর্ম জীবন এবং ব্যক্তিগত জীবনে তিনি সফল ব্যাক্তি। তার ইচ্ছে সমাজের উন্নয়ন করা। তিনি জনকল্যাণে কাজ ও সমাজ সেবা করতে চান। এ প্রতিনিধিকে দেয়া একান্ত সাক্ষাতকারে তিনি বলেন সমাজের উন্নয়ন হলে মানুষের উন্নয়ন হবে। যতটুকু সম্ভব সমাজ উন্নয়ন কাজে জড়িত থেকে বেঁচে থাকতে চাই। তিনি বলেন সামাজিকতা সমাজের উন্নয়নে জড়িত থেকে মানুষের সেবা করবো। যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন মানুষের জন্য কাজ করে যাবো। লাকসামকে সুন্দর, নিরাপদ ও স্বপ্নের নগরীতে রূপান্তরিত করতে চাই। নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানীর স্মৃতি হৃদয়ে ধারন করে দেশ ও মানবতার কল্যাণে নবাব পরিবার কাজ করে যাবে। তিনি সকলের দোয়া কামনা করেন।