মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়নে সামুদা কেমিক্যাল, লিমিটেড কস্টিক সোডা, তৈরি করে এর পানি মেঘনা নদীতে ফালায় এর কারণে নদীর মাছ, ভেসে ওঠে পরিবেশ বিপর্যয় ও ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে আশপাশে গ্রামের মানুষ তাদের ইটিপি প্লান্ট থাকলেও অনেক খরচ কারণে তারা পানি নদীতে ছেড়ে দেয়।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার বাউশিয়ার ম্যানস ফি পেপার মিলের বর্জ্যে নদীর মাছ ও জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে ৯টি গ্রামের মানুষ। আইন অমান্য করে বিষাক্ত বর্জ্য ফেলায় জীববৈচিত্র্যসহ পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন হচ্ছে।
মুন্সীগঞ্জে গজারিয়া উপজেলার বালুয়াকান্দি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে অবস্থিত।
সিকোটেক্স এ- প্রিন্টিং লিমিটেড ডাইং এর ময়লা পানি খালে ফালায় প্রচন্ড দূর্গ- ও বজ্রপাণি মেঘনা শাখা নদীতে গিয়ে পড়ে এতে মানুষের খাজুরি পাস্তা হয় পানিতে গোসল করতে পারে না নদীর মাছ ভেসে ওঠে তাদের ভিতরে হাউজ থাকলেও তা ব্যবহার না করে বাইরে ফালাই দেয়। একাধিকবার মুন্সিগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের লোক এসে জরিমানা করলে আবারও তারা ওই অবস্থায় ফিরে যায়, বালুয়াকান্দি, ইউনিয়নের তৈতুতলা, গ্রাম সংলগ্ন মেঘনা নদীর এলাকায় অবস্থিত আনোয়ার সিমেন্ট ফ্যাক্টরি বিকট শব্দ ও ডাস বাতাসের সাথে উড়ে উড়ে মানুষের বাড়িঘরে এমনকি খাবারের সাথে মিশে খাবার নষ্ট করে এবং ওই এলাকার গাছপালা নষ্ট করে দেয়।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে বসুন্ধরা টিস্যু পেপার মিলের ও আধুনিক পেপার মিলের বজ্র ও নোংরা পানি মেঘনার শাখা নদী ফেলে দেওয়ার কারণে একদিকে দূষিত হচ্ছে নদীর পানি আরেকদিকে নদী ও ভরাট হয়ে যাচ্ছে আশপাশে গ্রামগুলো মানুষ একসময় এই নদীতে মাছ ধরে তাদের জীবন জীবিকা চলত এবং এই নদীর পানি দিয়ে তারা জমি চাষ করত এখন তারা কথা বললে তাদেরকে মিথ্যা মামলা জড়িয়ে দেয় এ বিষয়ে একাধিকবার বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় রিপোর্ট করেও কোন প্রকার লাভ হয়নি।
গজারিয়া উপজেলার বাউশিয়া ইউনিয়নে রয়েছে কয়েকটি কম্পানি ম্যাগনাম স্টিল মিল লিমিটেড এটার দোয়ায় পরিবেশ বিপর্যয় ও মেন্স পেপার মিল এটার বজ্র পানির কাজলা নদী হারিয়ে গিয়েছে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এখন নদী দিয়ে হাঁটা যায় প্রচন্ড দুর্গন্ধ মানুষ একাধিকবার মানববন্ধন করে কোন প্রকার প্রতিকার পায়নি এভাবে চলতে থাকলে গজারিয়ায় মানুষের বসবাস করা অসম্ভব হয়ে যাবে একাধিকবার পরিবেশ অধিদপ্তরের লোকজনকে এ বিষয়ে জানালে কোন লাভ হয় না।