গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের রফিকুল ইসলাম রঞ্জু বালু মহলের অনুমোদন আনতে গিয়ে ঢাকায় প্রতারক চক্রের হোতা কতিথ সাংবাদিক ছালদার ও তার সহযোগিদের ফাঁদে পড়ে সর্বশান্ত হয়েছে।
দায়ের কৃত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে,উপজেলার রাখালবুরুজ ইউনিয়নের মিয়াপাড়া গ্রামের মৃত্যু আবদুল মজিদ সরকারের পুত্র রফিকুল ইসলাম রঞ্জু করতোয়া-কাঁটাখালী নদীর বড়দহ ব্রীজের দক্ষিনে ও পশ্চিমে খননের আদেশের জন্য ১৯-০৮-২০২০ইং তারিখে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড পানি ভবন,ঢাকায় আবেদন করেন।এবং আবেদন টি প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্থায় ঢাকার “যুগ যুগান্তর”পত্রিকার (রেজি নং-২০১) সাংবাদিক পরিচয়দানকারী মোঃ ছালদার রহমান অফিস পল্টন রিসোর্স (১০ম তলা),৫১/৫১ এ,পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০ এর সহিত রফিকুল ইসলাম রঞ্জুর পরিচয় হয়।এক পর্যায়ে ছালদার রহমান উল্ল্যেখিত কাজ পাইয়া দিবে মর্মে তার কয়েক দফায় রঞ্জু নিকট থেকে ৫০লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়ে ১৫-০২-২০২১ ইং তারিখে ভুমি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব শাখা-০৫এর শেখ আতাহার হোসেনের স্বাক্ষরিত স্বারক নং ০০১৮.০০০৫. ০০২. ১২১ .২১/৪০৮ এ আদেশ বাস্তবায়নের জন্য নীতিমালা আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অনুলিপি প্রেরন করেছেন। যাহা জাল কাগজ/ ভুয়া ও প্রতারনা বলে ভুক্তভুগি জানিয়েছেন।
এমন কি কথিত সাংবাদিক প্রতারক ছালদার ও সাদুল্লাপুরের প্রতাপ গ্রামের আনারুলইসলামের পুত্র মিজানুর রহমান মিজান প্রতারনামুলক একটি চুক্তিনামা করে নিয়েছে।
কথিত সাংবাদিক প্রতারক ছালদার রহমান গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার দামোদরপুর গ্রামের আবদুস সাত্তার আকন্দের পুত্র। এই প্রতারক চক্রটি একাধিক ব্যক্তিকে বিভিন্ন দপ্তরে চাকুরি দেয়ার নাম করে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে।