যশোরের কেশবপুরের সাগরদত্তকাঠি আম তলা ঘেরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ঘের মালিক কামরুজ্জামান বিশ^াসের ইন্দনে পুণরায় ঘেরের ডিডে ঘের পরিচালনা কমিটির সভাপতিকে জোর পুর্বক স্বাক্ষর নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় ঘের কমিটির সভাপতি সাগরদত্তকাঠি গ্রামের কিতাব্দী গোলদার এর ছেলে আমিনুর রহমান কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে যে, সাগরদত্তকাঠি উত্তর বিলের আমতলা মাছের ঘেরটির সভাপতি হিসেবে তার পিতা কিতাব্দী গোলদার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। গত ৫ ডিসেম্বর তারিখে সভাপতির অনুপস্থিতিতে ঘেরের ডিড আরো ৫ বছর বাড়িয়ে নেয়ার উদ্দেশ্যে গোপন মিটিং করে। সেখানে কমিটির কিছু সদস্য বুঝতে পেরে তারা অনুপস্থিত থাকেন। আরো ৫ বছর মেয়াদ বাড়ানোর জন্য কমিটির সদস্য নুর মোহাম্মদ, মিজানুর রহমান,আলতাফ গোলদার অন্যবারের ন্যায় মাদ্রাসা মাঠে হারির টাকা না দিয়ে বিভিন্ন হুমকী ধামকি দিয়ে ডিডে স্বাক্ষর নেয়। গত ২৯ জানুয়ারী আমিনুর রহমানের পিতা কিতাব্দী গোলদার বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে পাঁজিয়া বাজারে গেলে কমলাপুর গ্রামের আকবার আলীর ছেলে টিপু বিশ^াপস,পাঁজিয়া গ্রামের হারান খার ছেলে রফিকুল ইসলাম,পাথরঘাটা গ্রামের ইসলামের ছেলে রবিউল ইসলাপম সহ ্টআরো অনেকে কিতাব্দী গোলদারকে জোর পুর্বক উঠিয়ে নিয়ে যায় এবং পরবর্তীতে তাকে খবর দিয়ে খুন জখমের হুমকী দিয়ে জোর পুর্বক স্বাক্ষর নিতে বাধ্য করে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য ৯৯৯ নম্বরে সহযোগিতা চাইলে তাদের পরামর্শ মোতাবেক কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশ অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছে। এ বিষয়ে ঘের মালিক কামরুজ্জামান বিশ^াস বলেন, জোর পুর্বক স্বাক্ষর নেয়ার কথা সঠিক নয়। এমনিতেই ঘেরের জমির মালিকরা আরো ৫ বছরের জন্য ডিড করে দিয়েছে। নিবে কেন, ঘেরের ২৬০ জন জমির মালিকদেও মধ্যে হাতে গোনা ১১-১২ জনের স্বাক্ষর হনি, ত্রাাও স্বাক্ষর করে দিবে। অভিযোগের বিষয়ে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ বোরহান উদ্দিন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্তপুর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।