কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে জবাইয়ের পর মাটি চাপা দেয়া অবস্থায় রুহুল আলী (৩৪) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নের চরসাদিপুর গ্রামের স’মিলের পেছনে একটি বেগুনের ক্ষেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ লাশের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করেছে। রুহুল চরসাদিপুর গ্রামের মুন্তাজ আলীর ছেলে। পুলিশ বলছে, নিহত রুহুল পলাতক আসামি ছিল। তার বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় ধর্ষণ-অস্ত্রসহ ৪টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, রুহুল গত শনিবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হয়। পরে সে আর বাড়ি ফিরে আসেননি। গত দুই দিন নিখোঁজ ছিলেন। মঙ্গলবার বেলা ৪ টার দিকে বেগুনের ক্ষেতের মালিক ক্ষেতে বেগুন তুলতে গিয়ে ক্ষেতের মাটি খোঁড়া দেখে সন্দেহ হওয়ায় স্থানীয়দের খবর দেয়। পরে গ্রামের লোকজন জমিতে মাটি চাপা একটি লাশ দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করলে স্থানীয়রা রুহুলের বলে শনাক্ত করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রুহুলকে জবাই করে হত্যা করা হতে পারে। তার গলাই ধারালো অন্ত্র দিয়ে কাটার দাগ রয়েছে। তাছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।
নিহতের ভাগ্নে সজিব বলেন, স্থানীয় চরসাদিপুর বাজারে শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সর্বশেষ রুহুলের সাথে তার দেখা হয়। পরে স্থানীয় কিছু লোক তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তার লাশ পাওয়া গেলো। নিহতের বাবা মুন্তাজ আলী বলেন, পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। কয়েক মাস ধরে স্থানীয় একটি মহল নানা ভাবে তাদের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছেন। তারাই রুহুলকে হত্যা করছে বলে তার দাবী।
দৌলতপুর থানার (ওসি) এসএম জাবিদ হাসান বলেন, রুহুলকে অন্য কোথাও হত্যা করে ওই বেগুন ক্ষেতে পুতে রাখা হয়। হত্যাকারীদের শনাক্ত করতে পুলিশ কাজ করছে। ওসি আরো জানান, নিহত রুহুল পলাতক আসামি ছিল। তার বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় ধর্ষণ-অস্ত্রসহ ৪টি মামলা রয়েছে। দৌলতপুরে যুবকের জবাই করা লাশ উদ্ধার
মো. সাইদুল আনাম, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে জবাইয়ের পর মাটি চাপা দেয়া অবস্থায় রুহুল আলী (৩৪) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নের চরসাদিপুর গ্রামের স’মিলের পেছনে একটি বেগুনের ক্ষেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ লাশের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করেছে। রুহুল চরসাদিপুর গ্রামের মুন্তাজ আলীর ছেলে। পুলিশ বলছে, নিহত রুহুল পলাতক আসামি ছিল। তার বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় ধর্ষণ-অস্ত্রসহ ৪টি মামলা রয়েছে। পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, রুহুল গত শনিবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হয়। পরে সে আর বাড়ি ফিরে আসেননি। গত দুই দিন নিখোঁজ ছিলেন। মঙ্গলবার বেলা ৪ টার দিকে বেগুনের ক্ষেতের মালিক ক্ষেতে বেগুন তুলতে গিয়ে ক্ষেতের মাটি খোঁড়া দেখে সন্দেহ হওয়ায় স্থানীয়দের খবর দেয়। পরে গ্রামের লোকজন জমিতে মাটি চাপা একটি লাশ দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করলে স্থানীয়রা রুহুলের বলে শনাক্ত করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রুহুলকে জবাই করে হত্যা করা হতে পারে। তার গলাই ধারালো অন্ত্র দিয়ে কাটার দাগ রয়েছে। তাছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।নিহতের ভাগ্নে সজিব বলেন, স্থানীয় চরসাদিপুর বাজারে শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সর্বশেষ রুহুলের সাথে তার দেখা হয়। পরে স্থানীয় কিছু লোক তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তার লাশ পাওয়া গেলো। নিহতের বাবা মুন্তাজ আলী বলেন, পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। কয়েক মাস ধরে স্থানীয় একটি মহল নানা ভাবে তাদের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছেন। তারাই রুহুলকে হত্যা করছে বলে তার দাবী। দৌলতপুর থানার (ওসি) এসএম জাবিদ হাসান বলেন, রুহুলকে অন্য কোথাও হত্যা করে ওই বেগুন ক্ষেতে পুতে রাখা হয়। হত্যাকারীদের শনাক্ত করতে পুলিশ কাজ করছে। ওসি আরো জানান, নিহত রুহুল পলাতক আসামি ছিল। তার বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় ধর্ষণ-অস্ত্রসহ ৪টি মামলা রয়েছে। বুধবার লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়। এব্যপারে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।