ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সন্তানের পর বাবা মকবুল হোসেন না ফেরার দেশে চলেে গেছেন বুধবার সন্ধ্যা ৬টায়।নিহত এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে দগ্ধ শরীর নিয়ে কাতরাচ্ছেন সকবুলের স্ত্রী রেখা বেগম এবং সন্তান জয়,প্রতিবেশীর সন্তান জামিয়া রহমান। এনিয়ে মকবুলের পরিবারের মকবুল এবং ছেলে যোবায়ের দুজন মারা গেছেন।এঘটনায় আশুগঞ্জ উপজেলার প্রতিটি গ্রামে শোকের মাতম চলছে এবং দলে দলে বুধবার সারাদিন মকবুলের বাসার সামনে লোকজনকে ভীড় করতে দেখা গেচে।
উল্লেখ্য,মঙ্গলবার রাতে মকবুলের বাসায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এ অগ্নিকা-ে বাসার ভিতরেই মকবুলের ৭ বছরের ছেলে যোবায়ের মারা যায়্ পরে ফায়ার সার্বিস লাশ উদ্ধার করে শিশু যোবায়েরের লাশ মকবুলের বড় ভাই মোহাম্মদ শামীম মিয়ার কাছে পুলিশ বুঝিয়ে দেয়। শিশু যোবায়েরের লাশ মকবুলের বড় ভাই মোহাম্মদ শামীম মিয়া গ্রামের বাড়ি উপজেলার শরীফপুরে বুধবার সকালে দাফন-কাপন সম্পন্ন করে।মকবলের মৃত্যুর সংবাদ আশুগঞ্জে ছড়িয়ে পড়লে মকবুলের বাসার আশেপাশের এলঅকায় কান্নার রোল পড়ে।মকবুলের পাশের ব্যবসায়ী স্টডিও ব্যবসায়ী মোহাম্মদ ফারুক মিয়া বলেন,আমাদেও স্টেশনরোডের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সবচেয়ে ভাল মানুষ ছিলেন মকবুল ভাই এবং তার পরিবার।াকভাবে কি ঘটল কিছুতেই মনকে বুঝাতে পারছি না।