বৈশি^ক মহামরাী কোভিড-১৯ থেকে নিজেসহ পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ রাখতে গজারিয়া উপজেলাবাসীরা ছিলেন বেশ সচেতন।
স্থানীয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানা যায়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে বাংলাদেশ সরকারের গণটিকা দান কর্মসূচীসহ সম্প্রতি ১২ হতে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ রাখতে ঘোষিত টিকা গ্রহন কর্মসূচীতে গজারিয়াবাসীর ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। ফেব্রুয়ারী মাসের ২৫.২৬ ও ২৭ তারিখের গণ টিদান কর্মসূচীর দ্বিতীয় ধাপ অর্থাৎ দ্বিতীয় ডোজ গ্রহনের তারিখের শেষ দুইদিন ২৯ ও ৩০ মার্চ মার্চ অর্থাৎ গত মঙ্গল ও বুধবার গজারিয়া উপজেলা স্বস্থ্যকেন্দ্রে টিকা গ্রহনকারীদের উপচে পড়া ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স ছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে আরো ১১ টি টিকাদান কেন্দ্রে ছিল কোভিড-১৯ প্রতিরোধক টিকা গ্রহনের সুযোগ।
গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: মোবাশশিরা বিনতে আলম জানান, মুন্সীগঞ্জ জেলার মধ্যে কোভিড-১৯ প্রতিরোধক টিকা গ্রহনে গজারিয়াবাসী রয়েছে শীর্ষে। আনুপাতিক হার উপযোগী জনসংখ্যার, প্রায় শতকরা ৭০ পার্সেন্টের অধিক।
সূত্র জানায়, বুধবার পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহনকারীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৪১ জন।
অধিক সংখ্যক মানুষকে টিকা গ্রহনের আওতায় নিয়ে আসতে সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্বশীলতা ও কর্মস্পৃহা ছিল চমৎকর।
গত মঙ্গল ও বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ছিল টিকা গ্রহনকারীদের উপচে পড়া ভীড়। ভীড় উপেক্ষা করে দীর্ঘ লম্বা লাইনে চৈত্রের খড় তাপে নেয়ে উঠেও টিকা নিতে পেরেও তারা আনন্দিত !
স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স সূত্র জানায় কোভিড-১৯ প্রতিরোধক টিকা দান কর্মসূচি একটি চলামন প্রক্রিয়া।