বগুড়ার গাবতলীর বাগবাড়িতে এলজিইডির অধিগ্রহনকৃত সরকারি পাকারাস্তার পাশে পতিত জমিতে অবধৈভাবে বেড়া ও পাকা প্রাচীর নির্মান করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে লিখিত অভিযোগ দিয়েও কাজ বন্ধ হচ্ছেনা। ফলে পাশের জমির র্নিমানধিন স্থাপনা থেকে বের হতে পারছে না এক ভুক্তভোগী জমির মালিক।
জানাগেছে, গাবতলী উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের মাজবাড়ি গ্রামের মহির উদ্দীনের ছেলে আজাহার আলী বাদী হয়ে অভিযোগে বলেছেন, রুরাল ট্রান্সপোর্ট ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট ডির্পামেন্ট, সোনাহাটা বেড়েরবাড়ি ভায়া বাড়বাড়ি স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর (এলজিইডি) পাকা সড়কের পুর্বপার্শ্বে নশিপুর মৌজার ১৭১ জে, এল, হালে ১০৪, এম আর আর নং ১০৯৬, সাবেক ৯২২৫ হালে ১৩৮৮৩ দাগে সোয়া ৬ শতাংশ জমি কোবলামুলে ক্রয় করেন। বাদী শান্তিপুর্নভাবে জমি ভোগ দখল করে আসছেন। ওই জমিতে ব্যবসার করার উদ্দেশ্যে ঘর নির্মান করতে থাকাবস্থায়, পুর্বের জমির দাতা (বিক্রয় মালিক) আবদুল আজিজ, এনামুল হকসহ অজ্ঞাত ৬/৭ জন তাদের জমির সামনেদিয়ে বাঁশের বেড়া দেয়।
উক্ত জমির সামনের পতিত জায়গাটি স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর (এলজিইডি) অধিগ্রহনকৃত। পাকারাস্তার পুর্বপাশে অতিরিক্ত পতিত জায়গাটি এলজিইডির। এ ব্যাপারে চলতি বছরের ১৪ মার্চ বাদী গাবতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিলে, নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রওনক জাহান উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি)কে প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জানান। প্রাথমিকভাবে সেখানে কাজ বন্ধ হলেও, ১ এপ্রিল শুক্রবার আবারো সেখানে বিবাদী আবদুল আজিজ ও এনামুল হকসহ ৬/৭ জন ইট দ্বারা বাদীর জমির সামন দিয়ে এলজিইডির পাকারাস্তারয় প্রাচীর নির্মান করার চেষ্টা করছে।
এব্যপারে আবদুল আজিজ’র সাথে ফোনে কথা হলে তিনি জানান, আমার ওই স্থানে ৬ ফিট জায়গা রয়েছে আমি সেখানে কাজ করছি। উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) রিপন কুমার সাহার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, উল্লিখিত জায়গা এলজিইডির অধিগ্রহনকৃত। কেউ অবধৈভাবে প্রচীর বা বেড়া দিলে তা আমার আইনগতভাবে দখল মুক্ত করাহবো এবং অবধৈ দখলকারীকে আইনের আওতায় আনা হবে।
সরকারি জায়গা কেউ দখল করতে পারবে না। বাগাবাড়ি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বাগবাড়ি সোনাহাটা বেড়েরবাড়ি এলজিইডির পাকা সড়কের পুর্বপার্শ্বে সরকারি জায়গায় প্রাচীর নির্মান করার অভিযোগ পাওয়ার পর সেখানে গিয়ে, আইনশৃংখলা রক্ষার্থে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।