যশোরের কেশবপুরের দু’ কৃতিসন্তান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীদল বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নের্তৃত্ব লাভ করায় গোটা কেশবপুরের জাতীয়তাবাদী আদর্মেও মানুষের মাঝে উৎফুল্য দেখা দিয়েছে। কেশবপুরের আপামর মানুষ তাদের প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন এটা তাঁদের যোগ্যতার অর্জন। গত ১৭ এপ্রিল জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রী কমিটিতে সভাপতি মনোনীত হন মধু কবির জন্ম ধন্য সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নের চিংড়া গ্রামের বর্ধিষ্ণু কাজী পরিবারের সন্তান রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ। এর রেশ কাটতে না কাটতে বুধবার জাতীয়তাবাদী স্বেচ।চাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কেশবপুরের হাসানপুর ইউনিয়নের বগা গ্রামের আর এক কৃতী সন্তান ভারমুক্ত হয়ে দলের সভাপতির দায়িত্ব লাভ করায় গোটা কেশবপুরের জাতীয়তাবাদী ঘরানায় আনন্দঘন পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু হয়েছে মিষ্টিমুখ, আর অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল। ইতোমধ্যে বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উজ্জবিীত হয়ে গোটা শহরে সরব অবস্থান নিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতির দায়িত্ব ভার পাওয়ায় কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ কে গোটা কেশবপুরের মানুষ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। চিংড়া গ্রামের আওয়ামী লীগের নের্র্তত্ব দান করী কাজী পরিবারের সন্তান শ্রাবণ। পরিবার থেকে তাকে বিএনপির রাজনীতি করার কারণে ১২ বছরকাল পরিবারের সাথে কোন যোগাযোগ করতে পাওে নি। গ্রামের মানুষের সাতে সাক্ষাত পড়ে মরুক পরবার পরিজনের সাথে যোজন যোজন দুরত্ব নিয়ে তাকে চলতে হচ্ছে। যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা কেশবপুর উপজেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল ইসলাম ছেলের এ অর্জনকে যোগ্যতারি অর্জন বলেই অভিহিত করেছেন। এলাকার এ কাজী পরিবারের রয়েছে আওয়ামী পরিবারের গৌরব। তার ভিতর থেকে জাতীয়তাবাদী আদর্শে বেড়ে ওঠা শ্রাবণের।
বুধবার বিকেলে উপজেলা ও পৌর শাখা স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে শহরে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে। মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলেরআহ্বায়ক সামসুল আলম বুলবুল, সদস্য সচিব বাবুল রানা বাবু, জাহাঙ্গীর আলম পলাশ, শাহ আলম,ইকবাল হোসেন,টিপু সুলতান,এনামুল হক,মেহেদী হাসান, আব্দুল্যাহ ্আল মামুন,জাহাঙ্গীর হোসেন, ইকবল হোসেন ,শহীদ ফকির প্রমুখ।