আশাশুনি সদর ইউপি চেয়ারম্যান হোসেনুজ্জামান হোসেন ব্যতিক্রম ঈদ শুভেচ্ছার আয়োজন করে জনমনে হৃদয়জ কর্মের উৎপত্তি ঘটালেন। পবিত্র ফিতর এর দিন জামাত শেষ হতে সন্ধ্যাবধি তার এহেন প্রীতিময় কর্মশীল কার্যক্রম বিদ্যমান ছিল।
ঈদের দিনে তিনি আশাশুনি সদর ইউনিয়নের সকল মানুষ এবং উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের আমন্ত্রিত ব্যক্তিবর্গের দিবারাত্র সদর ইউনিয়ন পরিষদে সমবেত করার প্রয়াস চালান। একসাথে সকলকে নিয়ে বাড়িতে এহেন আয়োজন সকলের সাথে মতবিনিময়, সুখ-দুঃখের খবরাখবর ও একে অন্যের পাশে দাঁড়িয়ে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় কার্যকর হয়না। আর সকলের জন্য এমনটি সম্ভবও হয়না। তাই তিনি ব্যতিক্রমধর্মী ম্যারথন আয়োজন করেন। ছোট বড়, ধনী-মহৎ, সাধারণ ও বিত্তবৈভবে বড় মানুষ কিংবা কর্মী বা নেতা যিনিই তার সরকারি কর্মস্থল ইউনিয়ন পরিষদে পদার্পণ ঘটেছে তার সাথে কথা বলেছেন, অথ্যর্থনা জ্ঞাপন করেছেন, ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট স্থানে সকলকে একইরুপ আতিথীয়তায় সিক্ত করেছেন। সেখানে ছিলনা কোন কৃত্রিমতা, ছিলনা লৌকিকতা, বরং নিখাদ আচরণে উচ্ছ্বসিত ভালবাসা। চেয়ারম্যান হোসেনুজ্জামান অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেন, মানবতার মানসকণ্যা শেখ হাসিনার অকৃতিম দেশপ্রেমের কারণে দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়া ও জাতির উন্নয়নে গৃহীত দুরদর্শিতাপূর্ণ কার্যক্রমে তথ্য প্রযুক্তির বাংলাদেশ অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে। আমিও সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে সাথে নিয়ে কাজ করতে চাই। ঈদের দিনে সকলকে নিয়ে পরস্পরে শুভেচ্ছা বিনিময়ের সুযোগ করে দেওয়াটাই আমার সাফল্য। ব্লাকবোর্ডে একটি দাগ একেদিয়ে যদি বলা হয়, দাগে হাত না দিয়ে না মুছে দাগ ছোট করতে হবে। দেখবেন কেউ পারবেনা। আমি চাই ঐ দাগের উপরে আরেকটি ছোট দাগ দিয়ে সফলতা দেখাতে চাই। তিনি সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করে অনুভূতি প্রকাশ ইতি টানেন।