স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জারি করা নির্দেশনার পর রবি ও সোমবার নীলফামারীর ডিমলায় অনিবন্ধিত হাসপাতাল, প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে অভিযান পরিচালনা করে অনিবন্ধিত প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধ ঘোষনা করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য পঃপঃ কর্মকর্তা রাশেদুজ্জামানসহ ভ্রাম্যমান আদালতের ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভ’মি) ইবনুল আবেদিন।
ডিমলা সরকারী হাসপাতাল রোডের অনিবন্ধিত পপুলার ক্লিনিক এ- ডায়াগনস্টি সেন্টার খোলা রাখার অপরাধে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনিবন্ধিত প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধ করে দেয়ার একদিকে রোগী, ব্যবসায়ী ও প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকুরী করা কর্মচারীরা পড়েছে চরম বিপাকে।
এ ব্যাপারে ডাক্টরস্ ডায়াগনস্টিক এ- কনসালটেশন এর পরিচালক আলী আহম্মেদ মর্তুজা লেলিন ও সোহেল ডায়াগনস্টিক এ- কনসালটেশন এর পরিচালক মাহফুজুল ইসলাম সোহেল বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জারি করা নির্দেশনা আমরা অবশ্যই মানি। তবে নিবন্ধন করতে বিভিন্ন দপ্তরের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পেতে আমাদের অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এ ছাড়া সময় মত কাগজও পাওয়া যায়না। স্ব স্ব দপ্তরে কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে কাগজপত্র দেয়ার নিদৃষ্ট একটি সময়বেধে দিলে আমাদের ভোগান্তিও কমতো এবং নিবন্ধন করতে সহজ হতো। আমাদেরকে নিবন্ধন করার জন্য মোটামুটি একটি সময় বেধে দিলে আমরা উপকৃত হতাম। ডিমলা ক্লিনিক এ- ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম লিটন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জারি করা নির্দেশনা মোতাবেক এত অল্প সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়া সম্ভব নয়। আমরা সরকারের কাছে নিবন্ধনের জন্য প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো চালু রেখে নিবন্ধন করার জন্য নিদৃষ্ট একটি সময়রে দাবী করছি। উপজেলা স্বাস্থ্য পঃপঃ কর্মকর্তা রাশেদুজ্জামান বলেন, অনিবন্ধিত প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধ করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জারি করা নির্দেশনা মোতাবেক অভিযান অব্যাহত থাকবে।