ফরদিপুররে চরভদ্রাসন উপজলো সদরে বি এস ডাঙ্গী গ্ৰামরে রবি টাওয়াররে র্পাশ্ববতি এলাকার ভুক্তভোগী ৭টি পরবিার তাদরে বদেখলীয় জমি ফরিে পতেে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করছেনে।মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টায় বেদখলীয় জমি সংলগ্ন পাকা রাস্তার উপর হাতে হাত ধরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন গ্রামবাসী।
উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা এজিএম বাদল আমিন ও তার পরিবার ১৯৮৮ সাল থেকে প্রভাব প্রতিপত্তির জোরে প্রায় আড়াইশো শতাংশ জমি জবর দখল করে রেখেছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। দখলদার আট ভাই ওই জমির উপর নিজেদের বসতবাড়ী ও দালান নির্মান করা সহ মাঠী জমিও ভোগ করছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো হলো-একই গ্রামের মৃত আবুল বাশার মোল্যার পরিবার, মৃত মোঃ চাঁন মোল্যার পরিবার, মোঃ মমিন মোল্যা, আরশাদ আলী মোল্যা, মোঃ মোজাফ্ফর মোল্যা, মোঃ জলিল ফকির ও ফারুক মোল্যার পরিবার। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো বেদখলীয় জমি নিয়ে দেওয়ানী আদালতে মামলা করে পর পর তিনটি ডিগ্রী পাওয়ার পরও ক্ষতিগ্রস্থরা জমি ফিরে পায় নাই বলে অভিযোগ।
মানববন্ধন কর্মসূচীতে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো জানায়, বিএনপি জামাতের দুঃশাসনের সময় দখলদাররা জোর পূর্বক আদের জমি ছিনিয়ে নিয়েছে। ক্ষতা আর প্রভাব প্রতিপত্তির ভয়ে দীর্ঘকাল ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো মুখ খুলতে সাহস পায় নাই। পরে তারা বিজ্ঞ আদালতে শরনাপন্ন হলে ক্ষতিগ্রস্থরা ২০০৪ সালে, ২০০৯ সাল ও ২০১৬ সালে তিনটি ডিগ্রী পান। তাই মানবন্ধন কর্মসূচীতে তাদের ন্যায্য হিংস্যা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থরা। জমিগুলো হলো-১৬৪ নং চরভদ্রাসন মৌজার পিএস ১৪০৮ ও ১৪১১ নং খতিয়ানে এবং এসএ ১৬৯৯, ১৭০৩ নং খতিয়ানের ১০৬২৪ নং দাগ সহ বিভিন্ন দাগে বেদখলীয় জমি ২৬০ শতাংশ বলে অভিযোগ রয়েছে।
অবশ্য, বিরোধীয় জমির মালিক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা এজিএম বাদল আমিন জানায়, ১৯৮৬ সালে আমরা ২৬০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিগত ৩৫ বছর ধরে বাড়ীঘর নির্মান করে ভোগ দখলে আছি, এখন কোর্ট যদি আমাদের ঘরবাড়ী ভেঙে দেয় তবে আমরা জমি ছেড়ে চলে যাবো”।