জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন কর্মকান্ডের এক চিত্র স্বপ্নের পদ্মা সেতু। আর এটি স্বচক্ষে দেখে অবিভুত রাউজাবাসি। একই সাথে শ্রদ্ধা জানাতে দলবেধে ছুটে যান হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মাজারস্থল টুঙ্গীপাড়ায়। সেখানেও আবার একখন্ড রাউজান। মানবতার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের পর রাউজানের সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি’র নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সেতু স্বচক্ষে দেখার সৌভাগ্য অর্জন করল রাউজানবাসি। শনিবার ভোর ৬টার সময় নগরীর এম.এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন অফিসার্স ক্লাব চত্ত্বরে জড়ো হয়ে রাউজানের প্রায় ৪ শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণীর পেশার মানুষ নিয়ে গাড়ি বহরে রাউজানের সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর নেতৃত্বে পদ্মা সেতু দেখা ও জাতীর জনকের মাজার জেয়ারত করতে রওনা হন।
এ উপলক্ষে মকদারীপুর চৌধুরী ফাতেমা বেগম হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন রাউজানের সাংসদ ও রেলপথ মন্ত্রনালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি। রাউজানবাসিকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন। প্রধান অতিথি ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল, রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ। বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কর্মকর্তা মো.জোনায়েদ কবির সোহাগ, রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুস সামাদ শিকদার, রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আবদুল ওহাব, সিনিয়র সহ সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি স্বপন দাশগুপ্ত, কামরুল ইসলাম বাহাদুর, ইরফান আহমেদ চৌধুরী, শাহাজান ইকবাল, শ্যামল পালিত, সাংগঠনিক সম্পাদক জানে আলম জনি, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান লায়ন সাহাবুদ্দিন আরিফ, প্রচার সম্পাদক আলমগীর আলী, দপ্তর সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, সৈয়দ মোজাফ্ফর হোসেন, জাফর আহমদ, জমিয়েতুল মোদাররেসিনের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু জাফর সিদ্দিকী, সাধারন সম্পাদক মোফাচ্ছির কাজী মোহাম্মদ ইউনুস, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রহমান চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ, বিএম জসিম উদ্দিন হিরু, সৈয়দ আবদুল জব্বার সোহেল, শফিকুল ইসলাম, রোকন উদ্দিন, নুরুল আবছার বাসি, প্রিয়তোষ চৌধুরী, নিজাম উদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, বাবুল মিয়া, রবীন্দ্র লাল চৌধুরী, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, সিনিয়র সহ সভাপতি কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা আবু সৈয়দ আলমগীর, শফিউল আলম, ডা.স্বপন বড়ুয়া, যুবলীগ নেতা মফজল হোসেন, আজাদ হোসেন, আহসান হাবীব হাসান, সুমন দে, ম্যালকম চক্রবর্তী, সারজু মো.নাছের, শওকত হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, নাহিয়ান নাছির, দিদারুল আলম, আবু জাফর মোহাম্মদ রাশেদ, দৈনিক পূর্বকোণের সাংবাদিক জাহেদুল আলম, দৈনিক পূর্বদেশের তৈয়ব চৌধুরী, সিপ্লাসের গাজী জয়নাল আবেদীন যুবায়ের, তসলিম উদ্দিন, মুছা আলম খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল লতিফ, দপ্তর সম্পাদক তপন দে, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক আবু সালেক, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জিল্লুর রহমান মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী পিবলু, মো.জাহেদ, সালাউদ্দিন, ছাত্রলীগ নেতা মো.আসিফ, নাছির উদ্দীন, আরমান সিকদার, মো.ফয়সালসহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সম্পাদকসহ অনেকে।