মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজের ট্রাস্ট বোর্ডের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান মোহাম্মদ আশাফুদৌলা রুবেল বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানসহ দেশের সকল নাগরিকের সন্তানদের ভবিষৎতের কথা চিন্তা করে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার তীর্ক্ষ দৃষ্টিতে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মানণীয়মন্ত্রী দেশের প্রতিটি উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজ স্থাপন করেন। বাংলাদেশের মধ্যে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে একটি মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা হবে। তিনি বলেন, গাবতলী মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজকে সকল প্রকার অনিয়ম দূর্নীতি, প্রভাবমুক্ত করে, সু-শৃংখলভাবে পাঠদান ও পরিচালিত হবে। কেউ এই প্রতিষ্ঠানকে পারিবারিক হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে না। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা বিস্তারে ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি ও আদর্শকে বুকে ধারন করে, একদল শিক্ষিত তরুন শিক্ষক গাবতলী মুক্তিযোদ্ধা টেশনিক্যাল স্কুল এ- কলেজে নিরলসভাবে শিক্ষা পরিচালনা ও পাঠদান করে যাচ্ছে। তিনি ৩ জুলাই রোববার বগুড়ার গাবতলী মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপর্যুক্ত কথা গুলো বলেন। মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজের ট্রাস্ট বোর্ড কর্তৃক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা স্কুল কমিটি পরিচালিত করায়, ৩ বছর মেয়াদী বোর্ড অব ট্রাস্টি ও স্কুল কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান গাবতলী মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ আমিরুল মমীন মুক্তার সভাপতিত্বে কলেজ চত্ত্বরে অনুষ্ঠিত হয়। সংবর্ধনা সভায় বক্তব্য রাখেন, বগুড়া জেলা আ.লীগের সদস্য ইমরান হোসেন রিবন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মোতাহার হোসেন, রফিকুল ইসলাম, পরিচালনা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব মানিক, পরিচালনা কমিটির সদস্য সাব্বির হাসান জাফরু পাইকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা জিন্নাতুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ছামছুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিকুল হক ভোলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাহার আলী, শিক্ষক প্রতিনিধি হাবিব হাসান, ফাতেমাতুজ জহুরা, শিক্ষক নাজমুন নাহার, নুরুল আমিন, নিবারন চন্দ্র প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শিক্ষক তৌফিকুর হাসান ও মাহফুজ জামান।