ঈদ আমার। উৎসব সবার। কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর ও নিকলীতে ঈদের দিন ও ঈদের পরের দিন পর্যটকদের প্রচন্ড ভীড়। সরকারি ভাবে দুইটি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা বাহিনীর শৃঙ্খলা ছিল একবারেই কম। যদিও সরকারি ভাবে নদীতে ট্রলার, স্পীডবোর্ড নিয়ে পর্যটকদের নদীতে যাওয়া একবারেই নিষিদ্ধ। কিন্তু সেই নিয়ম কে মানে। এরই ধারাবাহিকতায় নিকলী উপজেলাটি একটি হাওর অধ্যুষিত উপজেলা নিকলী সদর সহ ৭টি ইউনিয়ন নিয়ে এই উপজেলা গঠিত। বর্ষা মৌসুমে হাজার হাজার পর্যটক নিকলী হাওর দেখতে আসেন। এ সময় বাহির থেকে আসা শত পর্যটক এই হাওর নান্দনিক আলোকসজ্জা ঘুরে দেখে। এইকি সঙ্গে তারা মনোরম পরিবেশে বর্ষায় নিকলী বেড়ীবাধে পরিবার নিয়ে জীব বৈচিত্র উপভোগ করে আসছে। এদিকে নিকলী বেরীবাধে পর্যটকদের নামে চলছে বিভিন্ন মাদক ব্যবসা, নারী ব্যবসাসহ বখাটে ছেলেদের মারধর ও মেয়েদেরকে নিয়ে অশ্লীলতার অভিযোগ উঠেছে। একটি সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন জেলা, উপজেলা দেশবিদেশ থেকে আশা যাওয়া পর্যটকরাসহ নদীতে নৌকা ভাড়া করে ঢাকাস্থ বিভিন্ন শহর থেকে যৌনকর্মী এনে অবৈধভাবে দেহ ব্যবসা করে আসছে বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। এদিকে বেরীবাধে একটি মাদকের চক্র মাদক ব্যবসা করে আসছে দীর্ঘদিন করে। মাদক ব্যবসার লোকেশান বেরীবাধ ৩নং মুদির দোকানসহ ঝালমুড়িওয়ালা দোকান, বেরীবাধ প্রেমঘাট দোকানের পাশে। তাই নিকলী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাসহ নিকলী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মুনছুর আলী আরিফের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে এলাকাবাসী।