কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর বিপিডিপি ২৬ হাজার বিদুৎ গ্রাহক এখন বিদুৎ লোডশেডিংয়ের আওতায় পড়ে নাজেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। সরকার ঘোষনা করেছে দিনে অন্তত ১ঘন্টা লোডশেডিং দেওয়ার কথা থাকলেও বাজিতপুরে দিনে রাতে ১৫ থেকে ২০বার বিদুৎ লোডশেডিং দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিদুৎ অফিস তাদের ইচ্ছে মতো গ্রাহকদেরকে বিদুৎতের লোডশেডিংয়ের আওতায় এনে নাজেহাল অবস্থায় করে ফেলছে। বিদুৎ গ্রাহকরা এখন ফোসে উঠেছে। একদিকে শ্রাবনের দাব দাহ গরম, অন্যদিকে বিদুৎ অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীদের বিভিন্ন ওয়ার্ক সপ, রিক্সা চালিত ব্যাটারী চার্জের দোকানগুলোতে অবৈধভাবে সংযোগ দেওয়ার কারণে মাত্রাতিরিক্ত ভাবে বিদুৎ গ্রাহকদের এ ভোগান্তির শিকারে পরিণত হচ্ছে গত ১ সপ্তাহ ধরে। কিন্তু বিদুৎ অফিস এর কোনো সূরাহা করছে না বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে গত কয়েকমাস ধরে মিটার রিডাররা গ্রাহকদের বাড়িতে না গিয়ে অফিসে বসে মন গড়া মতো ভৌতিক বিদুৎ বিল দিয়ে গ্রাহকদের নিকট থেকে লাক লাক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। বাজিতপুর আবাসিক বিদুৎ প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী খান এ প্রতিবেদককে জানান, বর্তমানে তার বিতরণ বিভাগে যতটুকু বিদুৎ পাওয়ার কথা, তার অর্ধেক বিদুৎ পাচ্ছেন। তিনি বলেন, এ কারণে বাজিতপুরে বিদুৎ লোডশেডিং হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন।