রাণীশংকৈল পৌর নির্বাচনের দেড় বছরে নাগরিক সেবায় কেনা হলো পৌরসভার নামে ৯৬শতাংশ জমি নির্মাণের হবে আধুনিক পৌরসভার ডাম্পিং স্টেশন।
পৗর এলাকার ময়লা আবর্জনা দিয়ে তৈরি করা হবে জৈব সার। আবর্জনা রিসারপ্লিং করে ডাম্পিং স্টেশনে ক্রমন্বয়ে তৈরি হবে তেল ও গ্যাস। পৌরসভার নাগরিক সুবিধা বাড়াতে পৌর কাউন্সিলর, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান। যেখানে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৩ বছরের বেতন বকেয়া ছিল, তা ১বছরের বকেয়া বেতন দিয়ে প্রতিমাসের বেতন প্রতিমাসে পরিশোধ করা হচ্ছে। এখন প্রতিদিন করা হচ্ছে শহর পরিস্কার, রয়েছে লাইটিংয়ের ব্যবস্থা, চলছে ৯টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ। সরকারের ভিজিএফ, টিসিবি, বয়স্কভাতা,বিধবা ভাতাও প্রতিবন্ধিভাতা পেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে না পৌরবাসিকে।
এ প্রসঙ্গে উপজলা আ.লীগ সভাপতি ও কলেজ অধ্যক্ষ সইদুল হক বলেন- নাগরিক সুবিধা বাড়াতে বৃষ্ঠির পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যাবস্থা বাড়াতে হবে। যে সমস্ত এলাকায় লাইটিংয়ের ব্যবস্থা নেই সেখানে সোলার প্যানেল স্থাপন করতে হবে। পৌরবাসির চাহিদা অনুযায়ী প্রতিটি বাড়িতে পানি সাপ্লাইয়ের ব্যবস্থা করলে বাড়বে নাগরিক সুবিধা সেই সাথে বাড়বে পৌরসভার রাজস্ব। পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করলে অধুনিক পৌরসভায় পৌরবাসীর সেবার মান নিশ্চিত হবে।
নগর বাসীর ক্রীয়াবিদ ও সাবেক অধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম বলেন-পৌরবাসীকে দূষণ মুক্ত রাখতে যে অধুনিক পরিকল্পনা চলছে তা সম্পূন্ন হলে সত্যিকারে ডিজিটাল পৌরসভায় রুপান্তরিত হবে।
এব্যপারে মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান বলেন- পৌর বাসির নাগরিক সুবিধা বাড়াতে দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডের পাশাপাশি সামজিক, সাংস্কৃতি কাজে বেশি সময় পার করছি। তিনি আরো বলেন, নির্বাচনের দেড় বছরেও সরকারি ভাবে কোন মেগা প্রকল্প পাওয়া যায়নি এ পর্যন্ত রাজস্ব আদায় করেই পৌরসভা পরিচালিত করে আসছি। পৌরসভার উন্নয়নে আমার আধুনিক পরিকল্পনা রয়েছে প্রথমত পৌরভবন, ফুতপাতে রাস্তা ড্রেনেজ ব্যবস্থা, ঝড়েপড়া শিশুদের বিদ্যালয় মুখি করা সহ রয়েছে নানা পরিকল্পনা।