গণ ধর্ষন মামালার জড়িত অভিযোগে দুই আসামীকে বুধবার ভোরে গ্রেফতার করেছে আশুগঞ্জ থানা পুলিশ।আটককৃত আসামিরা হল চরচারতলা গ্রামের বিজয় মিয়া(২৮) এবং অপর আসামি হল একই গ্রামের সিয়াম(২৩)্আটককৃত দুই আসামীর বাড়ি আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা ইউনিয়নের নয়াহাটি পাড়ায়।
এ মামলার বিবরণ থেকে জারা যায়,গত ১৪ আগস্ট রাত আনুমানিক ১০টায় সিয়াম এবং বিজয় পাশের হান্দু মিয়ার টেনশেড ঘরে নিয়ে আমার মেয়ে ফারজানাকে জোর পুর্বক ধর্ষন করে হান্দু মিয়ার টেনশেড ঘরে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখে পালিয়ে যায়।পরবর্তীতে আমার মেয়ে ফারজানা কোনরকমে বাড়িতে এসে কান্না করতে থাকে। এ অবস্থায় আমি এবং আমার স্বামী কেন কান্না করছ একথ্অ জিজ্ঞাসা করলে ফারজানা বিজয় এবং সিয়াম থাকে জোর করে উঠিয়ে পাশে হান্দু মিয়ার টিনশেড ঘওে নিয়ে ধর্ষন করে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে চলে যায়। আমি চিৎকার করতে চাইলে ওরা আমার মুখ হাত দিয়ে চেপে ধরে।ফারজানার মা নিলুফা বেগম বলেন, ্এসময় আমি এবং আামার স্বামী হাবিবুর রহমান ঘরের পাশের কক্ষে আমার অন্য মেয়ের সাতে কথা বলছিলাম।এসময় আমার মেয়ে ফারজানা প্রকতির ডাকে সাড়া দিতে ঘরের পাশে বাথরুমে গিয়েছিল।বাথরুমের কাজ শেষে নলকুপ থেকে হাতমুখ ধুইয়ে ঘওে আসার সময় বিজয় মিয়া(২৮) এবং অপর আসামি হল একই গ্রামের সিয়াম(২৩)্ আম্রামেওেয়র মুখে ঝাপটে ধরে গামছা দিয়ে মুখ বেধে পাশের হান্দু মিয়ার টেনশেড ঘরে নিয়ে আমার মেয়ে ফারজানাকে জোর পুর্বক ধর্ষন করে।এ বিষয়ে আমি নিজে বাদী হয়ে আশুগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করি।বুধবার ভোরে আশুগঞ্জ থানা পুলিশ গণ ধর্ষন মামালার আসামি বিজয় এবং সিয়ামকে আখাউড়া উপজেলার হীরাপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে আশুগঞ্জ থানায় নিয়ে আসে।আসামীদের পলিশ ব্রাহ্মনবাড়িয়া আদালতে প্রেরণ করেছে। মেয়ের মা নিলুফার বেগম দাবী করেন আমার মেয়ের ধর্ষনর সাথে যারা জড়িত তাদের কঠোর শাস্তি যেন হয় এই দাবী করেন তিনি।
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রপাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ রহমান বলেন,আসামীদ্বয় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধর্ষনের সাথে তাদের স্বীকারোক্তি দিয়েছে।