রিসার্চ মেথড কেআইআই’র ওপর ভিত্তি করে রিপোর্ট রাইটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সার্টিফিকেট ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনানন্দ দাশ কনফারেন্স হলে এ পুরস্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধানঅতিথি ববি’র উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদিকুল আরেফীন। বৃহস্পতিবার সকালে প্রেরিত এক ই-মেইল বার্তায় জানা গেছে, নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করাই গবেষণার মূল কাজ। আর গবেষণা হচ্ছে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রাণ। গবেষণাছাড়া সমাজবিজ্ঞান কল্পনাও করা যায়না। তাই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৈয়দ আশিক-ই-ইলাহী “রিসার্চ নেক্সাস বাংলাদেশ”র পক্ষ থেকে একটি গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেন। ওই কাজে অংশগ্রহণকারী রিসার্চ রিপোর্ট রাইটিংয়ে অংশগ্রহণকারী নয়জনের মাঝে সার্টিফিকেট ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম ও এসএম জাকারিয়া। প্রধানঅতিথি ববি’র উপাচার্য বলেন শিক্ষা, গবেষণা এবং সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম ছাড়া কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালানো সম্ভব নয়। এজন্য তিনি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এই তিন বিষয়ের প্রতি যত্নশীল এবং চর্চার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি আরও বলেন, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের একত্র হয়ে গবেষণা করে নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে।
পুরস্কার বিতরণের আগে রিসার্চ নেক্সাস বাংলাদেশের লোগো উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৈয়দ আশিক-ই-ইলাহী জানান, এবারের গবেষণাটি মূলত বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের আওতায় কীর্তনখোলা নদীর পাশে অবস্থিত বস্তিবাসীরা কিভাবে নদীকে দূষিত করছে এবং এই দূষণ কিভাবে তাদেরকে প্রভাবিত করছে সে বিষয়ের ওপর। তিনি আরও বলেন, নদী দূষণ বর্তমানে টেকসই উন্নয়নের পিছনে বিরাট বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।