যশোরের কেশবপুর উপজেলা এবার ৯২টি ম-পে শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে। শেষ মুহূর্তে ভাস্কররা তাদের প্রতিমা আকর্ষণীয় করতে তুলির আঁচড় দিতে ব্যস্ত রয়েছেন।
উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা থাকবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার কেশবপুর পৌরসভা সহ ১১ টি ইউনিয়নে শারদীয় শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে।
কেশবপুর পৌরসভা এলাকায় ৭টি,ত্রিমোহিনী ইউনিয়নে ১টি,সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নে ১২টি,মজিদপুর ইউনিয়নের ৪টি,বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে ৪টি,মঙ্গলকোট ইউনিয়নে ৪টি,কেশবপুর সদর ইউনিয়নে ৭টি, পাজিয়া ইউনিয়নে ৯টি,সুফলাকাটি ইউনিয়নে ১১টি,গৌরীঘোনা ইউনিয়নে ১১টি,সাতবাড়িয়া ইউনিয়নে ১০টি ও হাসানপুর ইউনিয়নে ১০টি।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেশবপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাস্টার সুকুমার সাহা বলেন, এবার শারদীয় দুর্গোৎসবে
সরকারি নির্দেশনা মেনে পালন করা হবে। কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন জানান, শারদীয় দুর্গোৎসবে আইন-শৃঙ্খলা মোকাবেলায় পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা তৎপর থাকবে। কেশবপুর উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা এমএম আরাফাত হোসেন বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব সুষ্টুভাবে পালনে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।