২৯৮ : মধ্য ইতালিতে রোমানরা বিজয়ী হওয়ার পর ২৯০ অব্দে তৃতীয় স্যামনাইট যুদ্ধের অবসান।
২৮৭ : কারাসিয়াসের বিদ্রোহ। ব্রিটেনে তার নেতৃত্বে ছিল রোমের নৌবাহিনী। সম্রাট। হিসাবে শাসন করতেন ব্রিটেন। আরেক বিদ্রোহী আলেক্টাসের হাতে তিনি নিহত হন ২৯৩ সালে।
২৮৬ : ডাইওক্লিশিয়ান রোম সাম্রাজ্যকে দুভাগে বিভক্ত করেন। তিনি নিজে পূর্ব ভাগের শাসনভার নিলেন। পশ্চিম অংশ শাসনের দায়িত্ব পেলেন ম্যাক্সিসিয়ান।
২৮৫ : পূর্ব রোমান সম্রাজ্যের শাসনকর্তা ডাইক্লেশিয়ান।
২৮৫ : মিসরের শাসন পরিচালনায় দ্বিতীয় টলেমি ফিলাডেলফাস (২৪৭ অব্দ পর্যন্ত)।
২৮৪ : রোমের সম্রাট হলেন ডাইওক্লিশিয়ান।
২৮২ : ক্যারাস, রোমসম্রাট। যুদ্ধে নিজের সৈন্যদের হাতেই ২৮৩ সালে নিহত।
২৭৬ : দ্বিতীয় টলেমি বিয়ে করেন তার বোন আর্সিনোকে।
২৭৬ : দ্বিতীয় অ্যান্টিগোনাস গোনাটাস শাসন করেন গ্রিস (২৩৯ অব্দ পর্যন্ত)।
২৭৬ : প্রোবাস, রোমসম্রাট। সৈন্যদের হাতে ২৮২ সালে নিহত।
২৭৫ : ট্যাসিটাস হলেন রোম সম্রাট। ২৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি নিজের সৈন্যদের হাতে নিহত হন।
২৭২ : এপিরাসের শাসক ফাইরাসের আক্রমণ প্রতিহত করে তাকে পরাজিত করেন অ্যান্টিগোনাস।
২৭০ : রোমের সম্রাট হলেন অরেলিয়াস।
২৭০ : এশিয়ার হুনদের ইউরোপ অভিযান।
২৬৭ : রানি জেনোবিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
২৬৫ : পশ্চিম চিন বংশের অধীনে চীন পুনরায় একীভূত (৩১৭ সাল পর্যন্ত)। দ্বিতীয় ক্লডিয়াস, রোমসম্রাট। গথরা ধ্বংসযজ্ঞ চালায়, অ্যাথেন্স, করিন্থ ও স্পার্টায়।
২৬৪ : রোম ও কার্থেজের মধ্যে প্রথম পিউনিক যুদ্ধ (২৪১ অব্দ পর্যন্ত)।
২৫৯ : পারস্যের শাসক প্রথম শাপুর যুদ্ধে বন্দি করেন ভ্যালেরিয়ানকে। বন্দি অবস্থায় ভ্যালেরিয়ানের মৃত্যু। গ্যালিয়েনাস হলেন রোম সম্রাট। ত্রিশ স্বৈরশাসনের যুগ।
২৫৪ : কার্থেজের কাছ থেকে রোম ছিনিয়ে নেয় সিসিলির প্যানোরামাস।
২৫৩ : ভ্যালেরিয়ান তাঁর পুত্র গ্যালিয়েনাসের সঙ্গে যৌথভাবে রোমসম্রাট।
২৫১ : রোম সম্রাট হলেন গ্যালাস। গথদের সঙ্গে যুদ্ধে ডেসিয়াসের মৃত্যুর পর তিনি রোমের শাসন ক্ষমতা লাভ করেন।
২৫০ : হিব্রু ধর্মগ্রন্থ গ্রিক ভাষায় অনূদিত।
২৫০ : খ্রিস্টানদের নির্যাতনের নির্দেশ দিলেন ডেসিয়াস। বাধ্যতামূলক করা হল সম্রাট বন্দনা।
২৪৯ : ডেসিয়াস, রোম সম্রাট।
২৪৭ : তৃতীয় টলেমির মিসর শাসন।
২৪৭ : ভারতের অশোকের মৌর্য সাম্রাজ্য শাসন (২৩৬ অব্দ পর্যন্ত)। তিনি বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন। দেবনামপ্রিয় তিসা শাসন করেন শ্রীলংকা। অশোকের পরামর্শে তিনিও গ্রহণ করেন বৌদ্ধধর্ম।
২৪৫ : রোম সাম্রাজ্যকে বিভক্ত করলেন ডায়োক্লেশিয়ান।
২৪৪ : আরবের ফিলিপ (ফিলিপ দ্য অ্যারাবিয়ান) হলেন রোমসম্রাট।
২৪১ : রোম ও কার্থেজের মধ্যে শান্তিচুক্তি। কার্থেজ ছেড়ে দেয় সিসিলি, এটি পরিণত হয় রোম সাম্রাজ্যের একটি প্রদেশে।
২৪০ : কার্থেজে ভাড়াটে সৈন্যদের বিদ্রোহ; ২৩৮ অব্দে এই বিদ্রোহ চূর্ণ করে দেন হ্যামিলকার বার্কা।
২৩৮ : কার্থেজীয়রা জয় করতে থাকে স্পেন।
২৩৮ : রোমের সম্রাট তৃতীয় গর্ডিয়ান।
২৩৫ : ম্যাক্সিমাস, রোমের সম্রাট (২৩৮ পর্যন্ত)।
২৩০ : সম্রাট সুজিন, জানা মতে জাপানের প্রথম শাসক।
২২৭ : আর্দাশির প্রতিষ্ঠা করেন নতুন পারস্য সাম্রাজ্য।
২২৫ : ইতালির তেলামনে রোমানরা পরাজিত করে কেল্টদের।
২২৩ : ব্যাবিলন সাম্রাজ্যের অধিপতি মহান তৃতীয় অ্যান্টিওকাস (১৮৭ অব্দ পর্যন্ত)।
২২১ : চীনে চিন বংশের শাসন; এই বংশের নাম থেকেই দেশটির নাম হয়েছে চীন। (শাসন কাল ২০৭ অব্দ পর্যন্ত)। ম্যাসিডনিয়ার শাসক পঞ্চম ফিলিপ।
২২১ : মিসরের শাসনে চতুর্থ টলেমি (২০৩ অব্দ পর্যন্ত)।
২২১ : আলেকজান্ডার সেভেরাস, রোম সম্রাট (২৩৫ সাল পর্যন্ত)।
২২০ : চীনে তিন রাজ্যের কাল (২৬৫ সাল পর্যন্ত)।
২১৮ : রোম ও কার্থেজের মধ্যে দ্বিতীয় পিউনিক যুদ্ধ (২০১ অব্দ পর্যন্ত) কার্থেজের সেনাপতি হ্যানিবল স্পেন থেকে সৈন্য নিয়ে আল্পস অতিক্রম করে ইতালিতে অভিযান চালান। টিসিনাস নদীর যুদ্ধে পরাজিত করেন পাবলিয়াস কর্নেলিয়াসকে। ট্রেবিয়া নদীর যুদ্ধে পরাজিত হন সেম্পােনিয়াস লংগাস।
২১৮ : রোমের সম্রাট হলেন এলাগাবালাস। কিন্তু কার্যত রাজ্য শাসন করতেন তার মা জুলিয়া মেসা।
২১৭ : ট্রাসিমিন হ্রদের যুদ্ধে হ্যানিবলের হাতে রোমান বাহিনী বিধ্বস্ত।
২১৭ : ম্যাক্রিনাস হলেন রোম সম্রাট (২১৮ সাল পর্যন্ত)।
২১৬ : কানেতে হ্যানিবলের আরও একটি বড় ধরনের বিজয়।
২১৫ : প্রথম ম্যাসিডনীয় যুদ্ধ : কার্থেজের সহযোগিতায় ম্যাসিডনিয়ার ফিলিপ আক্রমণ করেন রোম। ২০৫ অব্দে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর ও যুদ্ধ বিরতি।
২১৪ : চীনের মহাপ্রাচীর নির্মাণ শুরু।
২১৪ : কার্থেজীয়দের কাছ থেকে সিসিলি জয় করে নিতে থাকেন মার্সেলাস। ২১০ অব্দে এই বিজয় সমাপ্ত হয়।
২১২ : ক্যালিগুলার অনুশাসন জারি।
২১২ : কারাকাল্লা হত্যা করেন তাঁর ভাই ও সিংহাসনের প্রতিদ্বন্দ্বী গেটাকে। রোমসাম্রাজ্যের প্রায় সব মুক্তমানুষের নাগরিকত্বের ঘোষণা দেন কারাকাল্লা।
২১১ : রোমের সম্রাট হলেন সেভেরাসের জ্যেষ্ঠপুত্র কারাকাল্লা (২১৭ সাল পর্যন্ত)।
২০৮ : ব্রিটেনকে সুরক্ষিত করতে সেভেরাস হাড্রিয়ানের তৈরি প্রতিরক্ষা দেয়ালগুলো সংস্কার করান।
২০৬ : ছোট পাবলিয়াস কর্নেলিয়াস স্কিপিও স্পেনে পরাজিত করেন কার্থেজীয়দের।
২০৩ : মিসরের শাসন ক্ষমতায় পঞ্চম টলেমি এপিফেনিস। রসেটা শিলালিপিতে তার সিংহাসনে আরোহণ কাল উৎকীর্ণ।
২০২ : চীনে হানবংশ (৯ খ্রিষ্টাব্দ)। প্রতিষ্ঠাতা লিউ পাং।
২০০ : দ্বিতীয় ম্যাসিডনীয় যুদ্ধ :রোমের সমর্থনে গ্রিকরা বিদ্রোহ করে ম্যাসিডনীয় শাসনের বিরুদ্ধে। ফিলিপ বাধ্য হন গ্রিস ছেড়ে দিতে। ১৯৬ অব্দে বিদ্রোহের অবসান।
১৯৭ : রোমের সিংহাসনের আরেক দাবিদার ব্রিটেনের শাসনকর্তা ক্লডিয়াস অ্যালবিনাস, লিয়নের যুদ্ধে তিনি সেভেরাসের হাতে নিহত হন।
১৯৩ : পার্টিনাক্স রোম সম্রাট মনোনীত হলেও তিনি নিহত হন তার এক রক্ষীর হাতে। এই রক্ষী চেয়েছিল তার পছন্দের ব্যক্তি ডিডিয়াস জুলিয়ান সম্রাট হোক।
১৯৩ : সেপ্টিমাস সেভেরাস হলেন রোম সম্রাট (২২১ সাল পর্যন্ত) তিনি রোম দখল করেন এবং দুমাসের মধ্যেই জুলিয়ানের শাসনের অবসান ঘটান। জুলিয়ানকে পরে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
১৯২ : সিরিয়ার যুদ্ধ (১৮৯ অব্দ পর্যন্ত) রোমের সঙ্গে যুদ্ধে তৃতীয় অ্যান্টিওকাস পরাজিত।
১৮৯ : চীনের হান বংশের শেষ সম্রাট শিয়েন তির শাসন (২২০ সাল পর্যন্ত) : সরকার ব্যবস্থা চলে যায় সামরিক একনায়কদের হাতে।
১৮৪ : ভারতে সুঙ্গ বংশ; প্রতিষ্ঠাতা পুষ্যমিত্র।
১৮৩ : রোমানদের হাতে বন্দি হওয়ার বদলে আত্মহত্যা করেন হ্যানিবল।
১৮১ : মিসরের ক্ষমতায় পঞ্চম টলেমি ফিলোমটর (১৪৫ অব্দ পর্যন্ত)।
১৮০ : সিলিয়ামে আফ্রিকান খ্রিস্টানরা এই প্রথম শহীদ হয়।
১৮০ : রোমের সম্রাট হলেন মার্কাস অরেলিয়াসের পুত্র কমোডাস।
১৭৯ : ম্যাসিডনিয়ার রাজা পঞ্চম ফিলিপের পুত্র পারসিউস রোমের সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যান ১৬৭ অব্দ পর্যন্ত।
১৭৫ : সেলুসিড সাম্রাজ্যের রাজা চতুর্থ অ্যান্টিওকাস এপিফেনিস।
১৭৫ : তৃতীয় ম্যাসিডনীয় যুদ্ধ (১৬৭ অব্দ পর্যন্ত) : পারসিউসের নেতৃত্বে ম্যাসিডনীয়রা আবার আক্রমণ করে রোম।
১৭০ : চতুর্থ অ্যান্টিওকাসের মিসর আক্রমণ, ষষ্ঠ টলেমি বন্দি। মিসরীয়রা তার অনুজ সপ্তম টলেমিকে রাজা হিসাবে দাবি করে। অ্যান্টিওকাস তাদের দাবি মেনে নেন, দুভাই যুগ্মভাবে শাসন করেন মিসর।
১৬৮ : পিডনার যুদ্ধ : রোমানরা পারসিউসকে পরাজিত ও বন্দী করে।
১৬৭ : চতুর্থ অ্যান্টিওকাস শুরু করেন ইহুদি নির্যাতন। জেরুসালেমের মন্দিরে শুরু হয় জিউসের পূজা। জুডাস ম্যাকাবাসের নেতৃত্বে অ্যান্টিওকাসের বিরুদ্ধে ইহুদিদের বিদ্রোহ, চলে ১৬৪ অব্দ পর্যন্ত। ইহুদিদের উপাসনার অধিকার লাভ।
১৬৬ : চীন সম্রাট হুয়ান তি উপঢৌকন পেলেন মার্কাস অরেলিয়াসের কাছ থেকে।
১৬৬ : রোম সাম্রাজ্যে ভয়াবহ প্লেগের প্রাদুর্ভাব (১৬৭ সাল পর্যন্ত)।
১৬১ : মার্কাস অরেলিয়াস, রোমের সম্রাট হলেন (১৬১ সাল পর্যন্ত)।
১৬০ : সিরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে জুডাস ম্যাকাবাস নিহত। জুডাসের ছোট ভাই জোনাথন ম্যাকাবাস হলেন ইহুদিদের নেতা।
১৫০ : ক্লডিয়াস টলেমি সমাপ্ত করেন তার ‘জিওগ্রাফিয়া।
১৪৯ : চতুর্থ ম্যাসিডনীয় যুদ্ধ, চলে ১৪৮ অব্দ পর্যন্ত। ম্যাসিডনিয়া রোম সাম্রাজ্যের প্রদেশে পরিণত।
১৪৯ : তৃতীয় পিউনিক যুদ্ধ, ১৪৬ অব্দে শেষ; রোমানরা ধ্বংস করে কার্থেজ।
১৪৫ : দ্বিতীয় ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করে মিসরের সিংহাসন দখল করেন অষ্টম টলেমি। পরে আবার দ্বিতীয় ক্লিওপেট্রার কন্যা তৃতীয় ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করে অষ্টম টলেমি ধরে রাখেন মিসরে সিংহাসন।
১৪৩ : জুডাস ও জোনাথনের ভাই সাইমন ম্যাকাবাস হলেন ইহুদিদের নেতা।
১৪১ : সিসিলি রোমের প্রদেশে পরিণত।
১৪১ : ইহুদিরা মুক্ত করে জেরুসালেম; জুডাকে স্বতন্ত্র স্বাধীন রাজ্য হিসাবে ঘোষণা।
১৪০ : চীনের সম্রাট হলেন উ তি (৮৬ অব্দ পর্যন্ত)।
১৩৮ : বোমের সম্রাট হলেন অ্যান্টনিয়াস পিয়াস (১৬১ সাল পর্যন্ত)।
১৩৫ : প্রথম দাসবিদ্রোহ (১৩২ অব্দ পর্যন্ত) : সিসিলিতে রোমান ক্রীতদাসের বিদ্রোহ চূর্ণ।
১৩৫ : ইহুদিদের বিদ্রোহ দমিত; বার-কোখবা ও আকিবা বেন জোসেফের মৃত্যু। ইহুদিরা চূড়ান্তভাবে ছত্রভঙ্গ।
১৩৪ : সাইমন ম্যাকাবাসের পুত্র জন হিরকানাস হলেন জুডার শাসক।
১৩৩ : ইহুদিদের বিদ্রোহ দমন করতে ব্রিটেনের শাসনকর্তা জুলিয়াস সেভেরাসকে পাঠানো হয় জেরুজালেমে।
১৩২ : শিমন বার কোখবা ও রাব্বি আকিবা বেন জোসেফের নেতৃত্বে রোমান শাসনের বিরুদ্ধে ইহুদিদের বিদ্রোহ ঘোষণা। তারা জেরুসালেম দখল করে স্বাধীন ইসরেল রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে।
১৩০ : হাড্রিয়ানের মিসর সফর। অ্যান্টিনোপলিসে নতুন রাজধানী শহর নির্মাণ শুরু।
১২৪ : রোমে প্যান্থিয়ন বা সর্বদেবতার মন্দির নির্মাণ সমাপ্ত।
১২২ : ব্রিটেন পরিদর্শন করেন হাড্রিয়ান। উত্তর ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের মধ্যবর্তী এলাকায় নির্মাণ করতে থাকেন প্রতিরক্ষা প্রাচীর ও দুর্গ।
১১৭ : সিরিয়ায় রোমের প্রতিনিধি ও ট্রাজানের জ্ঞাতিভাই হাড্রিয়ান হলেন রোম সম্রাট (১৩৮ সাল পর্যন্ত)।
১১৬ : অষ্টম টলেমির ইচ্ছানুসারে টলেমি সাম্রাজ্য বিভক্ত।
১১৬ : ট্রাজানরা রোম সাম্রাজ্যের পূর্বসীমানা নির্ধারণ করে টাইগ্রিস নদী। মেসোপোটেমিয়া ও আসিরিয়াকে পরিণত করে নতুন প্রদেশে।
১১৫ : রোমান শাসনের বিরুদ্ধে মিসর, উত্তর আফ্রিকা, প্যালেস্টাইন ও সাইপ্রাসের ইহুদিদের বিদ্রোহ। ট্রাজানরা নির্মমভাবে এই বিদ্রোহ দমন করে।
১১১ : রোম ও উত্তর আফ্রিকার নিউমিডিয়ার রাজা জুগুর্থার মধ্যে যুদ্ধ শুরু।
১০৯ : দাক্ষিণাত্য শাসন করেন গোতমীপুত্র শ্রী শতকণী (১৩২ অব্দ পর্যন্ত)।
১০৮ : চীন সম্রাট উ তি দখল করেন চসন। গলদের উপর কেল্টদের আক্রমণ।
১০৬ : গেইয়াস মারিয়াস কন্সল নির্বাচিত : তাঁকে আফ্রিকায় প্রেরণ।
১০৫ : মারিয়াস ও লুসিয়াস কর্নেলিয়াস সুলা পরাজিত করেন নিউমিডিয়ার রাজা জুগুথাকে। তাকে বন্দি করে নিয়ে আসা হয় রোমে, পরে তিনি নিহত হন।
১০৩ : জুডার রাজা আলেকজান্ডার জানাস (৭৬ অব্দ পর্যন্ত)।
১০৩ : রোমে দ্বিতীয় দাস বিদ্রোহ (৯৯ অব্দে সমাপ্ত)।
১০১ : রোম সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে।
১০১ : ড্রাকিয়ান যুদ্ধ : ট্রাজানরা তাদের সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতে থাকে। রোমে ট্রাজানদের স্তম্ভ এই বিজয়ের স্মারক।
৯৬ : ডমিশিয়ান গুপ্তঘাতকের হাতে নিহত। রোমের সম্রাট হলেন নার্ভা (৯৮ সাল পর্যন্ত)।
৯১ : রোমের সঙ্গে ইতালির অন্যান্য নগরের যুদ্ধ। রোমে গৃহযুদ্ধ; মারিয়াসকে পরাজিত করেন সুলা।
৯০ : জুডায় ফরিসিদের বিদ্রোহ।
৮৯ : সুলার নেতৃত্বে রোমান সৈন্যরা আবার নিয়ন্ত্রণে আনে ইতালি। প্রায় সব ইতালীয়কে নাগরিকত্ব প্রদান।
৮৮ : প্রথম মিথ্রিড়াটিক যুদ্ধ : পন্টাসের রাজা চতুর্থ মিথ্রিডেটস ইউপেটরের বিরুদ্ধে রোমের যুদ্ধ।
৮৭ : মিথ্রিডেটসকে পরাজিত করেন সুলা ও অধিকার করেন অ্যাথেন্স।
৮৭ : চীনসম্্রাট উ তির মৃত্যু; বিশৃঙখলা শুরু।
৮৬ : উ তির মৃত্যুর পর চীনে বিশৃংখলা।
৮৩ : দ্বিতীয় মিথ্রিড়াটিক যুদ্ধ (৮১ অব্দ পর্যন্ত) : পন্টাসে রোমানদের সফল অভিযান।
৮২ : রোমের একনায়ক হলেন সুলা।
৮১ : টাইটাসের ছোট ভাই ডমিশিয়ান রোম সম্রাট (৯৬ সাল পর্যন্ত)। রোম সাম্রাজ্যের জার্মান সীমান্তের দিকে ডমিশিয়ান নির্মাণ করতে থাকেন প্রতিরক্ষা ব্যূহ।
৮১ : জনের সুসমাচার লিখিত হওয়ার সম্ভাব্য সময়।
৮০ : রোমে আবার অগ্নিকাণ্ড। কলোসিয়াম ও টাইটাসের স্নানাগার নির্মাণ সমাপ্ত।
৭৯ : রোমের সম্রাট হলেন টাইটাস (৮১ সাল পর্যন্ত)।
৭৮ : ভারতে দ্বিতীয় কুশান বংশ।
৭৮ : সুলার মৃত্যু : মার্কাস এমিলিয়াস লেপিডাসের বিদ্রোহ। পম্পিয়াসের কাছে পরাজিত।
৭৮ : উত্তর ভারতে কনিষ্কের রাজত্ব (৯৬ সাল পর্যন্ত)। প্রতিষ্ঠা করেন দ্বিতীয় কুশান বংশ।
৭৭ : রোমানদের ব্রিটেন জয়। জুলিয়াস অ্যাগ্রিকোলা হলেন রাজকীয় শাসনকর্তা (৮৪ সাল পর্যন্ত)।
৭৬ : জুডা শাসন করেন সালোম আলেকজান্ড্রা (৬৭ অব্দ পর্যন্ত)।
৭৫ : লিখিত হয় লুকের সুসমাচার।
৭৪ : তৃতীয় মিথ্রিড়াটিক যুদ্ধ (৬১অব্দ পর্যন্ত) : বিথনিয়া দখল করে নেয় মিথ্রিডেটস; রোমানরা দাবি করে এটি তাদের এলাকা।
৭৩ : লুসিয়াস লিসিনাস লুকুলাসের নেতৃত্বে রোমান বাহিনী মিথ্রিডেটসকে পরাজিত করে দখল করে পন্টাস। তৃতীয় দাস বিদ্রোহ : স্পার্তাকাসের নেতৃত্বে রোমান ক্রীতদাস ও গ্ল্যাডিয়েটরদের বিদ্রোহ। এই বিদ্রোহ দমন করেন পম্পি ও মার্কাস লিসিনিয়াস ক্রাসাস।
৭৩ : প্যালেস্টাইনে ইহুদিদের শেষ শক্ত ঘাঁটি মাসাডার পতন। ভেসিয়ান রোম সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতে থাকেন জার্মানির দিকে (৭৪ সাল পর্যন্ত)।
৭০ : টাইটাস ধ্বংস করেন জেরুসালেম।
৬৯ : গলবাকে হত্যা করে রোমের সম্রাট হলেন ওথা। তাঁকে পরাজিত করে সম্রাট হলেন ভিটেলিয়াস। জুডা থেকে ফিরিয়ে আনা হয় ভেস্পাসিয়ানকে। যুদ্ধে ভিটেলিয়াসকে পরাজিত ও নিহত করে তিনি হন সম্রাট (৭৯ সাল পর্যন্ত)।
৬৯ : ভেম্পাসিয়ানের পুত্র টাইটাস জেরুসালেম অধিকার করে ধ্বংসযজ্ঞ চালান। দমন করেন ইহুদিদের বিদ্রোহ। এই সময়ই লিখিত হয় মথির সুসমাচার।
৬৮ : নিরোর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, তাঁর আত্মহত্যা। রোমের ম্রাট হলেন গালবা (৬৯ সাল পর্যন্ত)।
৬৭ : জুডার শাসন ক্ষমতায় দ্বিতীয় হিরকানাস : তার ভাই অ্যারিস্টেবুলাসের সঙ্গে যুদ্ধ, এটা রূপ নেয় গৃহযুদ্ধে।
৬৭ : বিদ্রোহ দমন করতে রোমান সেনাপতি ভেস্পাসিয়ানকে পাঠানো হয় জুড়ায়। ধর্মপ্রচারক পলের শহিদ হওয়ার সম্ভাব্য বছর।
৬৬ : রোমের শাসনকর্তাদের অপশাসনের বিরুদ্ধে ইহুদিদের বিদ্রোহ (৭০ সাল পর্যন্ত)।
৬৫ : নিরোর আদেশে আত্মহত্যা করেন দার্শনিক সেনেকা। এ সময়ই লিখিত হয় মার্কের সুসমাচার।
৬৪ : অগ্নিকাণ্ডে রোমের অধিকাংশ এলাকা পুড়ে ছাই। নিরো এই অগ্নিকাণ্ডের জন্য খ্রিস্টানদের বলির পাঠা বানিয়ে তাদের নির্যাতনের আদেশ দেন। সম্ভবত এ বছরই ধর্মপ্রচারক পিটার শহিদ হন।
৬৩ : পম্পি অধিকার করেন জেরুসালেম, সিরিয়া রোম সম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। জুড়ার রাজা দ্বিতীয় অ্যারিস্টোবুলাসের মৃত্যু। জুডাকে রোম সাম্রাজ্যের অধীনে নিয়ে আসেন পম্পি।
৬৩ : সিরিয়ার রাজা ষষ্ঠ মিথ্রিডেটসের আত্মহত্যা।
৬৩ : জুডার প্রধান পুরোহিত হলেন দ্বিতীয় হিরকানাস।
৬২ : নিরো তাঁর স্ত্রী অক্টাভিয়াকে তালাক দিয়ে নির্বাসনে পাঠান এবং সেখানে তাঁকে হত্যা করান। পরে তার বন্ধু ওথোর স্ত্রী পপ্পিয়া সাবিনাকে বিয়ে করেন।
৬১ : মারিয়াসের ভাগিনেয় ও স্পেনের শাসনকর্তা গেইয়াস জুলিয়াস সিজার যুদ্ধে পেলেন বড় ধরনের জয়।
৬১ : আইসেনির রানি বোডিক্কা বিদ্রোহ ঘোষণা করেন ব্রিটেনে। রোমান শাসনকর্তা সুটোনিয়াস পলিনাস বিদ্রোহ দমনের পর তাকে হত্যা করেন।
৬০ : রোমের প্রথম ত্রয়ীশাসক : পম্পি, ক্রাসাস ও সিজার।
৬০ : বিচারের জন্য জুডার শাসনকর্তা ফেস্টাসের কাছে পল আনীত; রোমের কাছে পলের আবেদন।
৫৯ : নিরো খুন করেন তার মা অ্যাগ্রিপিনাকে।
৫৮ : গলের শাসনকর্তা নিযুক্ত হলেন সিজার।
৫৮ : চীন সম্রাট মিংতি তাঁর সাম্রাজ্যে প্রচলন করে বৌদ্ধ ধর্ম। কাসারিয়ায় ধর্মপ্রচারক পল কারাগারে বন্দি।
৫৫ : সিজার জয় করলেন উত্তর গল, ব্রিটেনে অভিযান ব্যর্থ।
৫৪ : সিজারের নেতৃত্বে রোমানদের দ্বিতীয় বার ব্রিটেন আক্রমণ। ব্রিটিশ নেতা ক্যাসিভ্যালানাস রোমকে কর দিতে সম্মত।
৫৪ : খুন হল ক্লডিয়াস। সম্ভবত অ্যাগ্রিপিনা তাকে খুন করেন। অ্যাগ্রিপিনার পুত্র নিরো ড্রাসাস হলেন রোম সম্রাট (৬৮ অব্দ পর্যন্ত)।
৫৩ : কারহার যুদ্ধ : পার্থিয়ানদের সঙ্গে যুদ্ধে ক্রাসাস নিহত।
৫২ : রোমের একমাত্র শাসক হিসাবে পম্পি নিযুক্ত। ভার্সিনজেটোরিক্সের নেতৃত্বে গলদের বিদ্রোহ, সিজারের দমন।
৫১ : সপ্তম ক্লিওপেট্রা ও তার ভাই ত্রয়োদশ টলেমির যৌথভাবে মিসর শাসন। সিজার সমাপ্ত করেন গল বিজয়।
৫১ : ব্রিটিশ সেনাপতি ক্যারাক্টাকাস বন্দি; তাকে আনা হয় রোমে।
৫০ : পম্পি ও সিজারের মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দু; সিজার যাতে রোম সাম্রাজ্যের শাসক (কন্সল) হতে না পারেন সেজন্য তাকে পম্পির সমর্থকদের বাধা দানের চেষ্টা।
৪৯ : সিজারকে গলের শাসনাধিকার ছেড়ে দিতে সিনেটের নির্দেশ। এই নির্দেশ অমান্যের মনোভাব দেখতে সিজার রুবিকন নদী পার হয়ে এগিয়ে এলেন ইতালির দিকে। গৃহযুদ্ধ শুরু, পম্পি পালিয়ে গেলেন গ্রিসে।
৪৮ : গ্রিসের ফারসালিয়ায় পম্পিকে পরাজিত করেন সিজার।
৪৮ : ক্লডিয়াসের স্ত্রী মেসালিনার মৃত্যুদণ্ড। ক্লডিয়াস বিয়ে করেন তার ভাগ্নী অ্যাগ্রিপিনাকে।
৪৭ : আলেকজান্ড্রিয়ার পাঠাগার ধ্বংস।
৪৭ : পম্পিকে হত্যার নির্দেশ দিলেন ক্লিওপেট্রা। সিজার ক্লিওপেট্রার শত্রুদের পরাজিত করেন। ক্লিওপেট্রা হলেন তাঁর প্রণয়িনী। জুডার রক্ষক হলেন অ্যান্টিপেটার ও তার পুত্র হেরোদ হলেন গালিলির শাসনকর্তা।
৪৬ : ক্লিওপেট্রাকে সঙ্গে নিয়ে সিজারের, রোম প্রত্যাবর্তন। সেনাবাহিনীর দশম লিজিয়নের বিদ্রোহ দমন। আফ্রিকায় পম্পির পুত্র সেক্সটাসকে দমন করেন সিজার। রোম সাম্রাজ্যের প্রদেশে পরিণত আফ্রিকা।
৪৫ : সাধু পলের ধর্মপ্রচারে যাত্রা।
৪৫ : সিজার কার্যত পরিণত হলেন রোমের একনায়কে। প্রবর্তন করেন জুলিয়ান ক্যালেন্ডার বা দিনপঞ্জি। স্পেনে আবার পরাজিত করেন সেক্সটাসকে। নিজের উত্তরাধিকারী হিসাবে মনোনীত করেন অক্টাভিয়াসকে (অক্টাভিয়ান)।
৪৫ : পল শুরু করেন তার ধর্মীয় সফর।
৪৪ : সিজার নিহত।
৪৪ : ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াসের নেতৃত্বে একদল ষড়যন্ত্রকারীর হাতে নিহত হলেন সিজার। তাঁর অশ্বশালা প্রধান মার্ক অ্যান্টনি দখল করেন রোমের ক্ষমতা; অ্যান্টনি ও অক্টাভিয়ানের মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব।
৪৪ : জুডা আবার শাসনকর্তার অধীনে।
৪৩ : মা ইউয়ান জয় করেন টংকিন ও আনাম।
৪৩ : রোম সামাজ্য পরিচালনার জন্য ত্রয়ী শাসক : অক্টাভিয়ান, অ্যান্টনি ও মার্কাস লেপিডাস। ওভিদের জন্ম। বাগ্মী সিসেরোকে হত্যার আদেশ দিলেন অ্যান্টনি।
৪৩ : অলাস পুটিয়াসের নেতৃত্বে রোমানরা আক্রমণ করে ব্রিটেন। লন্ডন নগরী প্রতিষ্ঠিত।
৪২ : সিজারের ওপর দেবত্ব আরোপ। তিনি যেখানে নিহত হন সেখানে নির্মাণ করা হয় মন্দির। ফিলিপির যুদ্ধ ৪২ : এয়ীশক্তি পরাজিত করে ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াসকে। পরাজিত হয়ে তারা আত্মহত্যা করেন।
৪১ : যুক্তিহীন আচরণের জন্য গুপ্ত হত্যার শিকার হন ক্যালিগুলা। ক্লডিয়াস ড্রাসাস হলেন রোম সম্রাট (৫৪ অব্দ পর্যন্ত)। অ্যাগ্রিপ্পাকে জুভার রাজা করলেন ক্লডিয়াস।
৪০ : অক্টাভিয়াসের বোনকে বিয়ে করেন অ্যান্টনি।
৩৭ : এয়ী শক্তির শাসন আরও পাঁচ বছর বৃদ্ধি।
৩৭ : জুডার রাজা হলেন মহান হেরোড (৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত)। অক্টাভিয়ার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও মিসরে ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করেন অ্যান্টনি।
৩৭ : উত্তর প্যালেস্টাইনের রাজা হলে হেরোদ অ্যাগ্রিপ্পা।
৩৭ : গেইয়াস ক্লডিয়াস সিজার (ক্যালিগুলা) হলেন রোম সম্রাট।
৩৬ : ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করেন অ্যান্টনি।
৩৬ : অক্টাভিয়ানের নৌবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে পম্পির নৌবাহিনী পরাজিত। পম্পির মৃত্যু।
৩৪ : পলের প্রথম জেরুসালেম সফর।
৩২ : অক্টাভিয়ানের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটান অ্যান্টনি। অ্যান্টনিও-ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে অক্টাভিয়ানের যুদ্ধ ঘোষণা।
৩২ : টারসাসের পল দীক্ষিত হলেন খ্রিস্টধর্মে।
৩১ : অ্যাক্টিয়ামের যুদ্ধ : অ্যান্টনি ও ক্লিওপেট্রার সম্মিলিত বাহিনীকে পরাজিত করেন অক্টাভিয়ান।
৩১ : শহিদ হলেন স্টিফেন।
৩০ : যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করার আদেশ দিলেন পিলেত।
৩০ : যিশু ক্রুশবিদ্ধ।
৩০ : মিসর রোমের একটি প্রদেশে পরিণত।
৩০ : ক্লিওপেট্রা ও অ্যান্টনির আত্মহত্যা। মিসর রোম সাম্রাজ্যের প্রদেশে পরিণত।
২৯ : চীনে পরবর্তী হান বংশ।
২৯ : অক্টাভিয়ানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। তিনটি যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর শান্তি প্রতিষ্ঠা।
২৮ : হেরোদের নির্দেশে ব্যাপ্টিস্ট জনের মৃত্যুদণ্ড।
২৭ : অক্টাভিয়ানকে সর্বময় ক্ষমতা দেয় সিনেট। তাকে উপাধি দেওয়া হয় অগস্টাস। রোম হয়ে পড়ে নামে মাত্র প্রজাতন্ত্র। স্পেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে দমন করার জন্য অক্টাভিয়ানের দু বছরব্যাপী যুদ্ধ।
২৭ : ব্যাপ্টিস্ট জনের মাধ্যমে যিশুর বাপ্তিস্ম।
২৬ : ক্যাপ্রিতে অবসর গ্রহণ করেন টাইবেরিয়াস। পিলেত জুডিঞ্জা প্রদেশের শাসনকর্তা নিযুক্ত।
২৫ : চীনে পরবর্তী হান বংশ।
২৩ : অগস্টাস ছেড়ে দেন রোমের কন্সল পদ কিন্তু আদায় করেন অন্যান্য সুবিধা। অলিখিতভাবে তিনিই হয়ে পড়েন রোম সাম্রাজ্যের প্রধান।
১৮ : রোমের সম্রাট হলেন টাইবেরিয়াস (৩৭ অব্দ পর্যন্ত)। কবি ওভিদের মৃত্যু।
১৫ : রোম সাম্রাজ্য বিস্তার লাভ করে দানিয়ুব নদীর উজান এলাকা পর্যন্ত।
১৪ : অগস্টাসের মৃত্যু!
১৩ : অগস্টাস হলেন রোম সম্রাট।
১২ : প্যানোনিয়ার (বর্তমান উত্তর ইউগোস্লাভিয়া) বিদ্রোহ : তিন বছর যুদ্ধের পর এই বিদ্রোহ দমন করেন অক্টাভিয়ানের সৎপুত্র টাইবেরিয়াস ক্লডিয়াস নিরো সিজার।
৯ : ক্ষমতা জবর দখল করে ওয়াং মাং হলেন চীনের সম্রাট-শিন বংশ।
৮ : রোমান কবি ভার্জিল ও হোরেসের মৃত্যু।
৬ : রোমানরা হেরোদ অর্কিলাসকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং জুডা শাসনের জন্য। নিয়োগ করে অন্য শাসনকর্তা।
৫ : নাজারেথের যিশু সম্ভবত এই সালেই জন্মগ্রহণ করেন বেথলেহেমে।
৫ : ব্রিটেনের রাজা হিসাবে সিম্বারলিনকে স্বীকৃতি দেয় রোম।
৪ : মহান হেরোদের মৃত্যু। তাঁর সাম্রাজ্য পুত্রদের মধ্যে বিভক্ত। হেরোদ আর্কিলাস পেলেন সামারিয়া ও জুডা, হেরোদ অ্যান্টিপাস পেলেন গালিল ও ফিলিপ পান ইটুরিয়া।
৪ : যিশুখ্রিস্টের জন্ম।