৩০ : যিশুখ্রিস্টের মৃত্যু।
৭৮ : শকাব্দের সূচনা।
৭৮ : কনিষ্কের কুষাণসাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা।
১৫০ : টলেমির ম্যাপে ‘গঙ্গাঋদ্ধি।
৩২০ : গুপ্তসাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা।
৩৮০ : দ্বিতীয় সমুদ্রগুপ্ত।
৪১০ : চন্দ্রবর্মার পরাজয়।
৪৭৭ : হুনেরিক, উত্তর আফ্রিকার ভ্যান্ডাল শাসক (৪৮৪ পর্যন্ত)।
৪৭৭ : বুধগুপ্ত, উত্তর ভারতের গুপ্তবংশের সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ সম্রাট।
৪৮১ : ক্লভিস, ফ্রাঙ্কদের রাজা (৫১১ পর্যন্ত)।
৪৮৪ : গুনথামুন্ড, উত্তর আফ্রিকার ভ্যান্ডাল শাসক (৪৯৬ পর্যন্ত)।
৪৯৩ : থিওডরিক দ্য গ্রেট, সমগ্র ইতালির রাজা।
৪৯৬ : থ্রাসামুন্ড, উত্তর আফ্রিকার ভ্যান্ডাল শাসক (৫২৩ পর্যন্ত)।
৫০৩ : যুদ্ধবাজ নেতা আর্থারের নেতৃত্বে ব্রিটিশরা মাউন্ট ব্যাডনের যুদ্ধে স্যাক্সনদের পরাজিত করে। বাইজেন্টাইন ও পারস্য সাম্রাজ্যের মধ্যে যুদ্ধ (৫০৫ সালে সমাপ্ত)।
৫০৭ : সমতটে বৈন্যগুপ্ত।
৫০৭ : ফ্রাঙ্করা দক্ষিণ ফ্রান্সে ভিসিগথদের পরাজিত করে।
৫১০ : বঙ্গে গোপচন্দ্র, ধর্মাদিত্য ও সমাচারদেব।
৫১১ : ক্লভিসের মৃত্যু। ফ্রাঙ্ক সাম্রাজ্য তার চার ছেলের মধ্যে বণ্টিত।
৫২৩ : হিলডেরিক, উত্তর আফ্রিকার ভ্যান্ডাল রাজা (৫৩০ পর্যন্ত)।
৫২৪ : বাইজেন্টাইন ও পারস্য সাম্রাজ্যের মধ্যে যুদ্ধ (পরিসমাপ্তি ৫৩১)।
৫২৭ : জাস্টিনিয়ান, বাইজেন্টাইন সম্রাট (৫৬৫)।
৫২৯ : জাস্টিনিয়ান তাঁর সাম্রাজ্যের সব আইনকানুন তিন খ-ে লিপিবদ্ধ করান (৫৬৫-তে সমাপ্ত)।
৫৩০ : গেলিমার, উত্তর আফ্রিকার ভ্যান্ডাল শাসক (৫৩৪ পর্যন্ত)।
৫৩৩ : বাইজেন্টাইন ও পারস্য সম্রাটের মধ্যে তথাকথিত শান্তি চুক্তি।
৫৩৪ : বাইজেন্টাইন জেনারেল বেলিসারিয়াস উত্তর আফ্রিকার রাজ্য জয় করেন।
৫৩৪ : ফ্রাঙ্কদের বারগান্ডি দখল।
৫৩৫ : বাইজেন্টাইন শক্তির ইতালি পুনর্দখল শুরু। ৫৫৪ : সাল নাগাদ পুরো ইতালি তাদের দখলে আসে।
৫৪০ : বাইজেন্টাইন ও পারস্য সাম্রাজ্যের মধ্যে নতুন করে যুদ্ধ শুরুÑযা ৫৬২ পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
৫৪২ : সাম্রাজ্যজুড়ে প্লেগ রোগের বিস্তার, ৫৪৬ পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
৫৪৩ : উত্তরবঙ্গে গুপ্তশাসন অব্যাহত।
৫৫০ : সেন্ট ডেভিড খ্রিস্ট ধর্মের বিস্তার ঘটান ওয়েলসে।
৫৪২ : জাপানে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচলন।
৫৫৩ : জাস্টিনিয়ান মিসরে প্রশাসনিক সংস্কার করেন।
৫৫৪ : বাইজেন্টাইন সৈন্যরা দক্ষিণ-পূর্ব স্পেন দখল করে।
৫৬২ : কোরিয়ায় জাপানি দখলদারত্বের অবসান।
৫৬৩ : লোনা দ্বীপে মঠ প্রতিষ্ঠা করেন আইরিশ সন্ন্যাসী সেন্ট কোলাম্বা। তিনি পিক্টদের খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করতে থাকেন।
৫৬৫ : জাস্টিনিয়ানের ভাইপো দ্বিতীয় জাস্টিন হলেন বাইজেন্টাইন সম্রাট (৫৭৮ পর্যন্ত)।
৫৬৭ : চালুক্যরাজ কীর্তিবর্মণের বঙ্গ অভিযান।
৫৬৮ : লম্বার্ডরা উত্তর ইতালি দখল করে এবং আলকুইন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
৫৭০ : ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হজরত মহম্মদ (সাঃ)-এর জন্ম। পার্সিদের প্রভাব বলয়ে আরব (৬২৮ পর্যন্ত)।
৫৮১ : চৌয়ের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওয়েন তি চীনে প্রতিষ্ঠা করেন সুই বংশ।
৫৮১ : তিব্বতরাজ সং-সানের উত্তরবঙ্গে অভিযান।
৫৮৪ : ইংল্যান্ডে অ্যাংলো-স্যাক্সন মার্সিয়াদের রাজ্য প্রতিষ্ঠা।
৫৮৭ : স্পেনের ভিসিগথদের খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষালাভ।
৫৮৯ : আরব, খাজার ও তুর্কিরা পারস্য আক্রমণ করে পরাজিত হয়।
৫৮৯ : হুয়েন-তি দক্ষিণাঞ্চলীয় শেন জয় করে চীনের পুনরেকত্রীকরণ করেন।
৫৯০ : পোপ হিসাবে অভিষিক্ত হন মহান প্রথম গ্রেগরি (৬০৪ পর্যন্ত)।
৫৯৩ : জাপানের সম্রাজ্ঞী হলেন সুইকো (৬২৮ পর্যন্ত)।
৫৯৭ : সেন্ট অগাস্টিন ইংল্যান্ডে আসেন এবং কেন্ট রাজ্যের লোকদের খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করেন।
৬০৫ : চীনে গ্র্যান্ড ক্যানাল বা বিশাল খাল নির্মাণ শুরু (৬১০ সালে কাজ শেষ)।
৬০৫ : গৌড়ে শশাঙ্কের উত্থান।
৬০৬ : দক্ষিণ ভারতের সম্রাট হর্ষবর্ধন (৬৪৭ পর্যন্ত)।
৬১০ : হজরত মুহম্মদ (সাঃ)-এর নবুয়ত লাভ
৬১৮ : চীনে তাং রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করেন তাই সু। সুই সম্রাটদের শেষ উত্তরাধিকারী ইয়াং তি নিহত।
৬২০ : ভাইকিংদের আয়ারল্যান্ড আক্রমণ শুরু।
৬২২ : হিজরত : হজরত মুহম্মদের (সাঃ) মক্কা থেকে মদিনায় গমন।
৬২৪ : হজরত মুহম্মদের (সা:) সঙ্গে হযরত আয়েশার (রাঃ) বিয়ে।
৬২৫ : পারসিকদের কনস্টান্টিনোপল আক্রমণ, বিজয় অর্জনে ব্যর্থতা।
৬২৫ : পবিত্র কোরান লিখে নেয়ার জন্য হজরত মুহম্মদ (সাঃ) তার অনুসারীদের বলা শুরু করেন।
৬২৬ : বাইজেন্টিয়ামের সম্রাট প্রথম হেরাক্লিয়াস মিসর থেকে পারসিকদের বিতাড়িত করেন।
৬২৭ : হেরাক্লিয়াস নিনেভেতে পারসিকদের পরাজিত করেন। চীনের সম্রাট হলেন মহান তাই সুং; সামরিক বিজয় অর্জন। শিল্পকলা ও জ্ঞানচর্চার পৃষ্ঠপোষকতার কাল (৬৪৯ পর্যন্ত)।
৬৩০ : হজরত মুহম্মদের (সাঃ) মক্কা বিজয় এবং ইসলামের মূলনীতি সম্পর্কে ঘোষণা।
৬৩৩ : পেন্ডার নেতৃত্বে মার্সিয়ানরা নর্দাম্ব্রিয়ানদের পরাজিত করে।
৬৩৪ : ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হলেন হযরত ওমর (রাঃ) (৬৪৪ পর্যন্ত)। পারসিকদের বিরুদ্ধে পবিত্র ধর্মযুদ্ধ শুরু।
৬৩৫ : মুসলমানদের সিরিয়া অভিযান শুরু (৬৪১ পর্যন্ত)। পারস্য বিজয় শুরু (৬৪২ পর্যন্ত)।
৬৩৮ : মুসলমানদের জেরুজালেম অধিকার।
৬৩৮ : চিনের য়ুয়ান চোয়াঙের বাংলাদেশ পরিভ্রমণ।
৬৩৮ : আরাকান রাজা কর্তৃক মঘী সন প্রবর্তিত।
৬৩৯ : মিসরে মুসলমানদের অভিযান শুরু এবং ৬৪২ সালে বিজয় লাভ।
৬৪২ : পেন্ডার নেতৃত্বে মার্সিয়ানরা আবার নর্দাষ্ট্রিয়ানদের পরাজিত করে।
৬৪৪ : হজরত ওমর (রাঃ) নিহত হওয়ার পর ইসলামের তৃতীয় খলিফা নিযুক্ত হন। হজরত ওসমান (রাঃ) (৬৫৬ সাল পর্যন্ত)।
৬৪৫ : আরবদের বিরুদ্ধে আলেকজান্ড্রিয়াবাসীর বিদ্রোহ, বাইজেন্টাইন সৈন্যদের আলেকজান্ড্রিয়া পুনর্দখল।
৬৪৬ : আরবদের আলেকজান্ড্রিয়া পুনর্দখল।
৬৪৭ : তিব্বতরাজ ওয়ান হিয়েন সে-র আক্রমণ।
৬৪৯ : আরবদের সাইপ্রাস অধিকার।
৬৫০ : বঙ্গে খড়গ রাজবংশ।
৬৫০ : সমতটে ও ত্রিপুরায় রাত রাজবংশ।
৬৫০ : উত্তরবঙ্গে মাৎস্যন্যায়।
৬৫৩ : তিব্বতরাজ সং-সান-গাম্পো-র গৌড়বিজয়।
৬৫৫ : নৌযুদ্ধ : আরব নৌবহর আলেকজাড্রিয়ার অদূরে বাইজেন্টাইন নৌবহরকে পরাজিত করে। এটা ছিল বড় ধরনের কোন নৌযুদ্ধে আরবদের প্রথম বিজয় অর্জন। নর্দাষ্ট্রিয়ার রাজা অসবির হাতে মার্সিয়ার নেতা পেন্ডা পরাজিত ও নিহত।
৬৫৬ : হজরত ওসমান (রাঃ) নিহত হওয়ার পর ইসলামের চতুর্থ খলিফা হিসাবে হজরত আলীর (রাঃ) দায়িত্ব গ্রহণ (৬৬১ পর্যন্ত)।
৬৬১ : ইসলামে উমাইয়া বংশের প্রতিষ্ঠা (৭৫০ সাল পর্যন্ত)। হজরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এই বংশের প্রতিষ্ঠাতা এবং ৬৮০ পর্যন্ত তিনি ছিলেন খলিফা।
৬৬৩ : জাপানিরা চূড়ান্তভাবে কোরিয়া থেকে চলে আসে।
৬৬৪ : অসবির কেল্ট সম্প্রদায়ের খ্রিস্টান ধর্মীয় চার্চের আচার পরিত্যাগ এবং রোমের চার্চের প্রতি আস্থা স্থাপন। কেল্টিক চার্চ বা গির্জার অবনতি।
৬৬৮ : সিলা যুগ : সিলা রাজ্যের অধীনে কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণ (৯৩৫ সাল পর্যন্ত)।
৬৬৯ : ইংল্যান্ডে চার্চ পুনর্গঠনের জন্য টারসাসের গ্রিক সন্ন্যাসী থিওডরকে ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ হিসাবে ইংল্যান্ডে প্রেরণ।
৬৭৩ : আরবদের কনস্টান্টিনোপল অবরোধ। ৬৭৮ সাল পর্যন্ত অবরোধ করে রাখার পরও কোন সফলতা আসেনি।
৬৭৪ : পূর্বদিকে বর্তমান পাকিস্তানের সিন্ধুনদের তীর পর্যন্ত আরবদের বিজয়।
৬৭৫ : বুলগাররা দানিউব নদীর দক্ষিণে বসতি স্থাপন শুরু করে এবং তাদের প্রথম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে।
৬৮০ : আরবদের মধ্যে গৃহযুদ্ধ শুরু।
৬৮৫ : খলিফা আবদুল মালিক (৭০৫ সাল পর্যন্ত) আরব সাম্রাজ্যে নয়া প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলেন।
৬৮৭ : ছোট পেপিন টার্টির যুদ্ধে জয়লাভের পর ফ্রাঙ্ক রাজ্য ঐক্যবদ্ধ করেন। আরবরা কার্থেজ ধ্বংস করে দেয়।