নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় রেলওয়ের ২০ একর জায়গা দখলমুক্ত করে সিমানায় লাল ঝান্ডার খুটি গেড়ে দেয়া হয়। ১২ অক্টোবর এ অভিযান চালান রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ও রেলওয়ে পাকশীর ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মোঃ নুরুজ্জামান। এ সময় সহযোগিতার ছিলেন রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী,রেলওয়ে জিআরপি পুলিশ ও পার্বতীপুর ভুমি অফিসের কর্মকর্তা।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অভিযান পরিচালনার মাইকিং প্রচারণা করা হয় শহরে দুইদিন পুর্ব থেকে।
অভিযানের পুর্বে ১১ অক্টোবর রাতেই ফুটপাত দখল করে যারা ব্যবসা করে আসছিল তারা নিজেই সেগুলো ভেঙ্গে মালামাল সড়িয়ে নেয়।
অভিযানে শহরের বাঙ্গালিরপুর এলাকায় স্বাধীনতার পর থেকে দখলে নেয়া সরকারী ২০ একর সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধু সড়কের পাশ দিয়ে সরকারী জায়গায় স্থাপনকারীদের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। সাথে নিয়মতান্ত্রিকভাবে রেলওয়ের সম্পত্তিতে বসবাসের জন্য অৈেবধ দখলকারীদের দিক নির্দেশনা দেয়া হয়।
উচ্ছেদ অভিযান শহরের তামান্না হলে এলে সেখানে বাঁধা দেন পৌর মেয়র রাফিকা আকতার জাহান। তিনি বিক্ষোভ মিছিলসহ অভিযান পরিচালনা বন্ধের দাবি জানান। ফলে উচ্ছেদ অভিযান সাময়িক বন্ধ রাখা হয়।
এদিকে ১৩ অক্টোবর আবােেরা অভিযান চালানো হবে বেশ কয়েকটি স্থানে এমন কথা বললেন অভিযান পরিচালনাকারী কর্মকর্তা।