ফরিদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে নগরকান্দা উপজেলা নিয়ে গঠিত ৪ নং ওয়ার্ডের সাধারন সদস্য পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদন্ধীতা করলেও এই মুহুর্তে জনপ্রিয়তায় ও জন প্রতিনিধিেিদর সমর্থনে এগিয়ে রয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও তরুন সমাজসেবক হাফিজুর রহমান শরীফ (তালা)। অন্যান্য প্রার্থীরা হচ্ছেন নগরকান্দার সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম এ কে এম খায়রুজ্জামান বতু মিয়ার ভাতিজা এ কে এম আমিরুজ্জামান প্রিন্স (ঘুড়ি), চরযোশরদী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান তালুকদার পথিক (টিউবওয়েল), নগরকান্দার সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সুমন (অটোরিক্সা), লন্ডন প্রবাসী মাসুদুর রহমান মাসুদ (হাতি) এবং বাবুল মোল্লা ( বৈদ্যুতিক পাখা )।
১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য ফরিদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য পদে প্রচার প্রচারনা এখন তুঙ্গে। প্রার্থীরা খুব সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত ভোটারদেরর দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন ভোট প্রার্থনা করছেন। নগরকান্দা উপজেলা চেয়ারম্যান এবং দুই ভাইস চেয়ারম্যান এবং নগরকান্দা প্যেরসভার মেয়র ও কাউন্সিলরবৃন্দ এবং উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান -মেম্বার সহ ১৩৩ জন ভোটারের ভোটে নির্বাচিত হবেন ৪ নং ওয়ার্ডের সাধারন সদস্য।
কে হবেন নগরকান্দা উপজেলা নিয়ে গঠিত ৪ নং ওয়ার্ডেও সদস্য তা নিয়ে নগরকান্দা উপজেলার জন প্রতিনিধিদের মধ্যে চলছে জল্পনা কল্পনা। তারা ভাবছেন কাকে ভোট দিয়ে সদস্য নির্বাচিত করলে এলাকার উন্নয়ন হবে ,জেলা পরিষদ থেকে প্রাপ্ত বরাদ্দ দিয়ে এলাকার উন্নয়ন কাজ করবে, উন্নয়ন বরাদ্দের টাকা নিজের পকেটে ঢোকাবে না। সদস্য প্রার্থীদের মধ্যে নগরকান্দা উপজেলার জন প্রতিনিধিদের কাছে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে রয়েছেন হাফিজুর রহমান শরীফ (তালা)।
বিজ্ঞ রাজনৈতিক মহল ও ভোটারদের মাঝে জোড় গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে আগামী ১৭ অক্টোবরের নির্বাচনে হাফিজুর রহমান শরীফের জয়লাভের সম্ভাবনাই উজ্জল। তবে কোমর কষে লড়ছেন অন্যান্য প্রার্থীরাও। জয়লাভের জন্য আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এ কে এম আমিরুজ্জামান প্রিন্স (ঘুড়ি)। ৪ নং ওয়ার্ডের সাধারন সদস্য পদে জয়লাভের জন্য প্রানপন লড়ছেন আরিফুর রহমান তালুকদার পথিক (টিউবওয়েল)। আশে পাশের ইউনিয়নে আর কোন প্রার্থী না থাকায় জয়লাভের স্বপ্ন দেখছেন এবং বিজয়ের লক্ষে অন্যান্য প্রার্থীর সাথে সমান তালে লড়ে যাচ্ছেন বাবুল মোল্লা (বৈদ্যুতিক পাখা)।
লন্ডন প্রবাসী মাসুদুর রহমান মাসুদ (হাতি) সদস্য পদে জয়লাভের জন্য দিন রাত গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। অপর সদস্য প্রার্থী সাবেক উপজেলা ভ্ইাস চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সুমন তার বাবার ও নিজের পরিচিতি কাজে লাগিয়ে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিজয়ের শেষ হাসিটা কে হাসে তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ১৭ অক্টোবর সোমবার ভোট গননা পর্যন্ত।