করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে কোন নির্দেশনা আসেনি দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে। তবে আগের মতোই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে দুই দেশের মাঝে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার কার্যক্রম। এদিকে নতুন এই ভাইরাস দেশে যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করে যাচ্ছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
করোনা ও ওমিক্রনের ধকল কাটিয়ে উঠতে না উঠতে আবারো বিশে^ হানা দিয়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭। দ্রুত সংক্রামক এই ভাইরাস যাতে দেশে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে জন্য দেশের স্থলবন্দর গুলোতে সর্তকতা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, জোর দিতে বলা হয়েছে হেলথ স্ক্যানিং। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সেই নির্দেশনা এখন পর্যন্ত এসে পৌছাঁয়নি হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে। আগের মতোই সামাজিক দুরুত্ব বজায় ও মাস্ক পরে চলছে দুই দেশের মাঝে পাসপোর্টযাত্রী পারাপার কার্যক্রম। এদিকে নতুন এই ভাইরাসের সংক্রমক থেকে বাঁচতে অনেকে সচেতনতার মধ্যে চলাচল করছে। এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে কোন নির্দেশনা না পেলেও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানতে পেরে বাড়তি সর্তকতার ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে বলে জানান ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তা বদিউজ্জামান।
হিলি ইমিগ্রেশন ওসি বদিউজ্জামান বলেন,হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন ভারত-বাংলাদেশের মাঝে ৬ শ থেকে ৭শ পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত করে থাকে। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ এর ব্যাপারে সরকারী ভাবে কোন নতুন নিদেশনা দেওয়া হয়রি। তবে সংবাদ মাধ্যমে খবর পেয়ে আগের মতোই সতর্কতা অবলম্বন করে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। সরকারী নতুন নিদেশনা এলে সেই ভাবেই ইমিগ্রেশন কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।