ইজিবাইক চালকরা যে ঘর বানাচ্ছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের গজারিয়া উপজেলা শাখার কার্যালয় এত বড় কিনা সন্দেহ আছে। এত বড় ঘর বানিয়ে তারা করবে কি???
একটা সময় ইজিবাইক ছিল নিষিদ্ধ পরিবহন। ১৯৮৩ সালের মোটরযান অধ্যাদেশ অনুযায়ী, ব্যাটারি চালিত যানবাহন মোটরযান নয়, ফলে বিআরটিএ থেকে কোন রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয় না। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। তবে সম্প্রতি ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ সংশোধন করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আদালত বলেছেন, কেবল মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চলতে পারবে না। তবে অন্যান্য সড়কে চলতে পারবে।
তবে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হওয়ায় সাম্প্রতিকালে ইজিবাইক একেবারে বন্ধ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। এর আগেও ২০১১ সালে ইজিবাইক বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার।
গজারিয়ায় নিয়ম অমান্য করে ইজিবাইক চালানো হচ্ছে এটি একটি অপরাধ। অবৈধ পরিবহনের মালিকরা মিলে তৈরি করেছেন সমিতির আবার সেই সমিতি পরিচালনা করার জন্য দখল করা হচ্ছে সরকারি জায়গা!!! অথচ মাত্র কিছুদিন আগেই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর এই জায়গাগুলো দখলমুক্ত করেছিল। ইজিবাইক চালকদের খুঁটির জোর কোথায়??
এ বিষয়ে জানতে রোডসেন এ- হাইওয়ের এসো ইঞ্জিনিয়ার মনির হোসেনকে ফোন দিলে তিনি বলেন আমি এর আগে গজারিয়া ছিলাম বর্তমান দায়িত্বে সোনারগাঁ এলাকায় আছি তবে এ ধরনের কাজ ভালো নয় মাত্র কয়েকদিন আগে এই জায়গাগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে আবার সাথে সাথে তারা না মেনে দোকান নির্মাণ করছে ঠিক না আবারও ভাঙ্গা হবে। গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে একাধিক মোবাইল ফোনে দিয়ে পাওয়া যায়নি।