নববর্ষের মঙ্গল বার্তায় উদ্ভাসিত হউক জীবন' এই প্রত্যাশায় কিশোরগঞ্জে সুধীজনদের মাঝে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার রাতে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, ক্রীড়িবিদ, সংগঠক, নাট্যকার, গীতিকার, শিল্পী, সাহিত্যিক, কবি, ছড়াকার ও প্রতিশ্রুতিশীল তরুণদের মধ্যে নতুন বছরে রাষ্ট্রপতির উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে আগত সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন স্থানীয় প্রতিনিধিরা। পরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নাট্য ব্যক্তিত্ব ও নৃত্য প্রশিক্ষক নারায়ন চন্দ্র দের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে ওই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতির মেজ ছেলে বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ ও সমাজকর্মী রাসেল আহমেদ তুহিন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কিশোরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব সাংবাদিক মনোয়ার হোসাইন রনি। রাষ্ট্রপতির উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানটি বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক শুভ আল মাহমুদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও সংস্কৃতিকর্মী শামীমের পরিচালনায় অন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কিশোরগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি ব্যবসায়ী বাদল রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক সাইফুল হক মোল্লা দুলু, কিশোরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি একে নাছিম খান, আহ্বায়ক এবিএম লুৎফুর রশিদ রানা, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বকুল, জেলা আ.লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সামসুল ইসলাম খান মাসুম, ছড়াকার জাহাঙ্গীর আলম জাহান, জেলা মহিলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক নারীনেত্রী বিলকিস বেগম, সনাক সভাপতি ম ম জুয়েল, হোসেনপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সোহেল মিয়া, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।
আলোচনা শেষে উপস্থিত পাঁচ শতাধিক বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে রাষ্ট্রপতির উপহার হিসেবে ২০২৩ সালের ডায়েরি দেওয়া হয়। পরে মানস করের নির্দেশনায় একতা নাট্যগোষ্ঠীর গীতিনৃত্যনাট্য ‘মহুয়া’ উপস্থাপিত হয়। এ সময় জেলার সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, ক্রীড়িবিদ, সংগঠক, নাট্যকার, গীতিকার, শিল্পী, সাহিত্যিক, কবি, ছড়াকার ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।