শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিএমপি বলেছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কয়দিন বন্ধ থাকবে তা একটি নীতিগত সিদ্ধান্তের ব্যাপার। আমাদের নতুন শিক্ষাক্রমে ৫দিন হবে শ্রেনী কক্ষে পাঠদান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক এটি অনুমোদিত শিক্ষাক্রম। গত বছর আমাদের শিক্ষাক্রমে ছিলো ৬দিন শ্রেনী কক্ষে পাঠদান। যখন বিদ্যুৎ নিয়ে সঙ্কট ছিলো তখন সেটাকে আমরা ৫ দিন করেছি। তখনই বলা হয়েছিলো যে এখন বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে করা হচ্ছে, কিন্তু নতুন শিক্ষাক্রমেও ৫ দিনই শ্রেনী কক্ষে পাঠদান হবে। সারা পৃথিবীতে যে নিয়ম এবং আমাদের দেশেও তা। এ ছাড়া শিক্ষকদেরও ১-২ দিন সময়ের দরকার পরে। তাদেরও একটা বিশ্রামের প্রয়োজন আছে। শিক্ষার্থীদেরও বিশ্রামের প্রয়োজন আছে।
তিনি বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে চাঁদপুর সার্কিট হাউজে ২ দিনের সফরে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, কারিগরি বিভাগে তার আগের ১০বছর কোন শিক্ষক নিয়োগ হয়নি। গত ৪বছরের সমস্ত শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে। সবসময়ই কোন কোন শিক্ষক অবসরে যাচ্ছেন, কাজেই কিছুকিছু পদ শূন্য হয়, আবার সেই চাহিদা দিয়ে আমরা সেগুলো নিয়োগ করি। এ নিয়োগ পক্রিয়া যে খুব সহজ তা নয়। এ মুহূর্তে আমাদের কোন শিক্ষক সঙ্কট নেই। কোথাও শূন্য থাকলে তা পূরণ হয়ে যাচ্ছে।
এসময় জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারীসহ সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।