খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়নের কাঁটাবন এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার জমি নেই ঘর নেই প্রকল্পের ঘর নির্মানে বিগত ২ মাসে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৩ টি ঘরের নির্মাণ কাজে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। গতবারের তুলনায় এবারে ঘর নির্মাণে দক্ষ টেকনিক্যাল লোক দ্বারা দেখভাল ও পর্যবেক্ষণ করায় কাজের গুণগতমান অত্যন্ত ভালো হচ্ছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়।
এবিষয়ে আরো জানা যায়, দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুল আলমের অক্লান্ত পরিশ্রম ও তত্ত্বাবধানে এ ৬৩টি ঘরের নির্মাণ কাজ অত্যন্ত ভালো মানের হচ্ছে। তবে গত ২ মাস আগে কাজ শুরুর পর থেকেই দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুল আলমের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ও পিআইও আরিফুর রহমানের সহযোগিতায় বিরতিহীন ভাবে উক্ত আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ চলছে । এবিষয়ে সেনহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী জিয়াউর রহমানের সাথে কথা হয়। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, এ কাজের জন্য একজন দক্ষ টেকনিক্যাল বাবু রঞ্জিত কুমারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারপরেও দেখা যায়, প্রতিনিয়ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুল আলম, উপজেলা পিআইও আরিফুর রহমান ও সেনহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী জিয়াউর রহমান সবসময় কাজের তদারকি করছেন। যার কারণে মাত্র ২ মাসে নির্মাণাধীন ৬৩টি ঘরের প্রায়, ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তবে ঘরের চালের গুণগত মানের উন্নত কালার টিন, টেকসই পিলার, মজবুত গ্রেড ভীম, টেকসই দরজা, ও ইট, বালু সিমেন্টসহ সবকিছুই যেন ১০০% গুণগত মান সম্পন্ন । বর্তমানে ৮০ শতাংশ কাজের দিকে একটু লক্ষ্য করে দেখলে দেখা যায় কোন ভাস্কর্যের অপরূপ তৈরি ভাস্কর্য।