নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার বীজবাগে ওমান প্রবাসীর স্ত্রী (২৫)কে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত দুই ধর্ষকের ডিএনএ পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষা করা দুই ধর্ষক হচ্ছে ঃ বীজবাগ ইউপির রমজান আলী ভেন্ডার বাড়ির আবুল কাশেমের ছেলে হুমায়ুন কবির (৩০) ও আবদুল করিমের ছেলে সহেল (২৮)। ওই ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে ৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে সেনবাগ উপজেলার ৮নং বীজবাগ ইউনিয়নের কাজিরখিল গ্রামে। ওই ঘটনায় ভিকটিম বাদি হয়ে ৪জনকে আসামি করে সেনবাগ থানায় নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের মামলা করেন। মামলা নং ৩ তারিখ ৮/১/২৩ইং। ৮ জানয়ারি মামলার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে হুমায়ুন কবির ও সহেলকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে। এরপর তাদের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় প্রেরণ করে। মঙ্গলবার ওই ডিএনএর রিপোার্ট পুলিশের হাতে এতে পৌছে।
এদিকে শনিবার রাতে র্যাব-১১ এক অভিযান চালিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত পলাতক ইমন (২০) নামের অপর এক আসামিকে ঢাকার নিউমার্কেট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে গ্রেপ্তার করেছে। এনিয়ে ওই মামলায় ৩জন গ্রেপ্তার হলো। এখনো এ ঘটনায় জড়িত একই এলাকার ফকির আহম্মেদের ছেলে ইয়াসমিন প্রকাশ তকু পলাতক রয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী জানান, পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।