বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার খাল, নদীগুলো কচুড়িপানায় আটকে ছিল দীর্ঘদিন ধরে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিশেষ পদক্ষেপে তা অপসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ হতে প্রায় ছয় কিলোমিটার দুরে অবস্থিত রায়গ্রাম বাঁশতলী খালের কচুড়িপানা অপসারণস্থল পরিদর্শন করেন ইউএনও সাইয়েদা ফয়জুন্নেছা। রায়গ্রাম বাঁশতলী স্লুইচগেট হতে নারায়নখালী বিলের মধ্য হয়ে বারাশিয়া পর্যন্ত এই খালের দৈর্ঘ্য প্রায় ৯ কিলোমিটার।
পরিদর্শনকালে ইউএনও সাইয়েদা ফয়জুন্নেছা বলেন, উপজেলা নদী রক্ষা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিতলমারীর খাল, নদীগুলোর কচুড়িপানাসহ আবর্জনা স্থানীয় জনগণ ও জেলেদের স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিকে পরিষ্কার করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে এই কাজ চলবে। এখানে উৎপাদিত হবে নানা প্রজাতির মিষ্টি পানির মাছ।
ইউএনও পরিদর্শনকালে আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বেদবতী মিস্ত্রী, চিতলমারী সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য পলাশ তালুকদার, ৮নং ওয়ার্ড সদস্য মোস্তফা তালুকদার, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য সবিতা মৃধা প্রমূখ।