বন্ধের দাবি এলাকাবাশীর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার প্রাগপুর ইউপির ৪ নং ওয়াডের মেম্বার আসলাম উদ্দিন (৪৫) জামালপুর ইউপির মাঠে খাস জমি থেকে এক্টাভেটর দিয়ে বালি কেটে বিক্রি করে কোটি টাকা হাতে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় দ্রুত বন্ধের জন্য এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহ কারি কমিশনার ভুমি বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সুত্রে জানাযায় উপজেলার প্রাগপুর ইউপির ৪ নং ওয়াডের মেম্বার আসলাম জামাল পুর মাঠের খাস জমি থেকে দীর্ঘ দিন যাবত এক্টাভেটর দিয়ে বালি কেটে বিক্রি করে আসছে। উপজেলার মথুরাপুর, আড়িয়া, বোয়ালিয়া আদাবাড়ীয়া, প্রাগপুর সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতি দিন শত, শত ট্রলি এসে তাকে ট্রলি প্রতি নগদ ৫ শ টাকা দিয়ে এক্টাভেটের কাছে গেলে বালি কেটে ভর্তি করে দেয়। ট্রালি মালিকরা বালি নিয়ে যেয়ে পুকুর ভরাট ও নতুন বাড়ির মেঝ ভরাট করার জন্য ১২থেকে ১৫ শ টাকা পযন্ত কনট্টাকে বিক্রি করে থাকে। সে এই ভাবে বালি বিক্রি কবে ১০/১২ বিঘা জমি খনন করে ৩০ ফিট গর্ত করে বিশাল পুকুর করে ফেলেছে। এ পুকুরের আস পাশের জমি মালিকরা তাদের জমি পাসের বাড়ী মালিকরা ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাছে অভিযোগ দায়ের করলে উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা নিদের্শে সহকারী কমিশনার ভুমি অভিযান পরিচালনা করে জেল জরিমানা করলে কিছু দিন বন্ধ থাকার পর আবার তার বালি কাটা কারবার শুরু করে দেয়। সে এলাকার প্রোভাবশালী হওয়া তার বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করার মত সাহস পাইনা। গত বুধবার এলাকার এক মুক্তি যুদ্ধা রফিজ উদ্দিন কে অপমান ও অপদস্থ করছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে পাসের জমি ও বাড়ি মালিক নিজাম উদ্দিন সইর উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন সহ ১০/১২ জন বাদী হয়ে দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিকট অভিযোগ দায়ের করেন। সে এ ভাবে সন্ত্রাসী কায়দায় এলাকাবাসী কে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে বালি কেটে বিক্রি করে কোটি টাকা হাতে নিয়েছে বলে জানা গেছে।