এই এলাকার সব্দুল মেম্বার জানান- শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে মহেশপুর উপজেলার আলামপুর ৪নং কলনির সরকারী প্রাইমারী স্কুল মাঠে “কৃষক একাদশ বনাম ব্যবসায়ী একাদশের” মধ্যে খেলা চলছিলো। খেলার দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দলের মধ্যে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে খেলোয়ার্ডদের মধ্যে গো-গোল শুরু হয়। এ সময় গ্রামবাসীও স্ব-স্ব দলের হয়ে লাঠি নিয়ে গো-গোলে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় লাঠির আঘাতে খেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য হানিফ (৩০), মতিয়ার (৩৫), আরিফুল (২৭), শরিফুল (৫০), আতিয়ার (৩০) গুরুতর জখম হয়। পরে এলাকাবাসী তাদেরকে উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর উপজেলা হাসপাতালে আনেন। এ সময় কর্তব্যরত ডাক্তার রমিজ উদ্দীন মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হানিফকে (৩০) মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাকীদের হাসপাতালে ভর্তি করে নেন। নিহত হানিফ আলামপুর ৪নং কলনির রফিকুল ইসলামের ছেলে। হাসপাতালে ভর্তিকৃতরাও ওই এলাকার বাসীন্দা।
এ ব্যাপারে মহেশপুর থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দোকার শামিম উদ্দীন বলেন- আমি আমার টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে আছি। এলাকা এখন শান্ত আছে। পরে মামলা নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।