কিশোরগঞ্জে বি.পি.ডি.পি ও আর.ই.বি বিদ্যুৎ লোডশেডিং এ পড়ে নাকাল হচ্ছে লক্ষ লক্ষ বিদ্যুৎ গ্রাহক। বিদ্যুৎ না পেয়েও এইসব গ্রাহককে মাস শেষে ভৌতিক বিদ্যুৎ বিল গুণতে হয় মাসের পর মাস ধরে। ভাদ্রের প্রচন্ড খরতাপ যাচ্ছে। সেখানে বিদ্যুৎ না থাকার কারণে শিশু ও বৃদ্ধরা প্রচন্ড গরমে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই সৃষ্টি হচ্ছে। এদিকে বি.পি.ডি.পি ও আর.ই.বি’র বিদ্যুৎ সন্ধ্যা হলেই চলে যায়। কখন যে আসে তার কোন হিসাব-নিকাশ নেই। সবই যেন মগের মুল্লকে পড়ে গেছে। বিদ্যুৎ না থাকার কারণে সন্ধ্যার পর থেকে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা সঠিক ভাবে লেখা পড়া করতে পারছে না। এতে করে শিক্ষার্থীরা লেখা পড়া থেকে অনেক পিছিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ না পাওয়ার কারণে কিশোরগঞ্জ বাসি ফুঁসে উঠেছে। কিন্তু বিদ্যুৎ বিভাগের এই বিষয়ে কোন মাথা ব্যথা নেই। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কিছু অসাধু কর্মচারী আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে। এইসব বিষয়ে কথা বলতে গেলে গ্রাহকদের কথা স্ব স্ব বিভাগের উধর্তন কর্মকর্তারা কোন পাত্তা দেয় না। বর্তমান সরকারের প্রধান মন্ত্রীর একটি মাত্র কথা রাজধানী থেকে গ্রাম পর্যন্ত প্রতিটি বাড়ি বাড়ি পরিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ পৌছে দিবে। এখন বিদ্যুৎ বিভাগের উধর্তন কর্মকর্তারা বিষয়টি ভেবে দেখবেন বলে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের দাবি।