খুলনা জেলা প্রশাসকের নির্দেশ মোতাবেক দেয়াড়া-দৌলতপুর খেয়াঘাট সরেজমিনে পরিদর্শন করেন খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেবেকা খান ও খুলনা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুকুল কুমার মৈত্র ও দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খান মাসুম বিল্লাহ। দৌলতপুর-দেয়াড়া খেয়াঘাট সরেজমিনে পরিদর্শনে আসা কর্মকর্তাগণ দৌলতপুর বাজারের মধ্যের বর্তমান খেয়াঘাট, ঘাটের দেয়াড়া পাড়ের ঘাট ও দিঘলিয়াবাসীর গণদাবী দৌলতপুর বাজারের চীপা গলি থেকে পার্শ্ববর্তী লঞ্চঘাটে স্থানান্তরের ঘাট এলাকা পরিদর্শন করেন। তাঁরা এ সময় দিঘলিয়ার খেয়াঘাট স্থানান্তর আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ও দৌলতপুর বাজারের বনিক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলেন এবং ঘাট স্থানান্তরের ব্যাপারে ঘাট পারাপাররত লোকজনের মতামত গ্রহণ করেন। ঘাট স্থানান্তর এলাকা পরিদর্শনে আসা কর্মকর্তাগণ পরবর্তীতে সবেক দৌলতপুর লঞ্চঘাটের জমিজমা খোঁজ নিতে দৌলতপুর তহশীল অফিসে যান। খুলনা জেলা পরিষদ নিয়ন্ত্রণাধীন দিঘলিয়া উপজেলার ভৈরব নদের উপর অবস্থিত দেয়াড়া-দৌলতপুর খেয়াঘাট স্থানান্তরের দাবীতে সরেজমিনে পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেয়াড়া-দৌলতপুর খেয়াঘাট স্থানান্তর আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির উপদেষ্টা শেখ আঃ সালাম, মোল্যা মাকসুদুল ইসলাম, শেখ আতিকুল ইসলাম, সাংবাদিক শেখ মনিরুল ইসলাম, সাংবাদিক একরামুল হোসেন লিপু, সাংবাদিক সৈয়দ জাহিদুজ্জামান, সাংবাদিক শেখ শামীমুল ইসলাম, জিএম আকরাম, শেখ রওশন আজাদ, ডাঃ হাফিজুর রহমান, ঘাট স্থানান্তর বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শেখ রবিউল ইসলাম রাজিব, শেখ তারেক, শেখ রিয়াজ, মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, সৈয়দ শাহজাহান, মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোঃ রাতুল প্রমুখ।