খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আবদুস সালাম মূর্শেদী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় রয়েছে বলেই দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনভাবেই কর্মবিমুখ জাঁতি গড়ে তুলতে চায় না, বরং যার যেমন কর্মদক্ষতা আছে তাকে তেমন কাজে লাগিয়ে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটাতে চান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, আমার জীবনের একমাত্র কামনা, বাংলাদেশের মানুষ যেন তাদের খাদ্য পায়, আশ্রয় পায় এবং উন্নত জীবনের অধিকারী হয়। আজ সেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে জাতির পিতার স্বপ্ন পূরন হয়েছে। তিনি আরও বলেন বর্তমান সরকারের আমলে দেশে উপকারভোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু বিএনপির আমলে এত পরিমাণ উপকারভোগী ছিল না, তাদের সময় মানুষ অসহায় অবস্থায় বসবাস করতো। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ভিজিডি, ভিজিএফ, বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, গর্ভবতী ভাতাসহ অন্যান্য সেবা দিচ্ছে। আর এসব সুফল পাচ্ছেন এই দেশের নিপিড়ীত জনগণ। যাদের থাকার কোনো ঘর ছিল না তাদের জায়গাসহ বাড়িও দিয়েছেন। তাই বাংলাদেশের উন্নয়ননের ধারা অব্যহত রাখতে পুনরায় নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় আনতে হবে। তিনি বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে রূপসা উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতাভুক্ত বিভিন্ন ধরনের ভাতার উপকারভোগীদের সহিত মতবিনিময় সভা ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। রূপসা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কোহিনুর জাহানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন রূপসা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. কামাল উদ্দীন বাদশা, রূপসা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. শাহিন, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফ,ম আঃ সালাম, জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল। সভায় শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন টিএসবি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান, মো. জাহাঙ্গীর শেখ। রূপসা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল সেনের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন উপজেলা প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা তরফদার সাইফুল ইসলাম, সমাজসেবা কর্মকর্তা জেসিয়া জামান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হাসি রানী রায়, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আনিচুর রহমান, সহকারী প্রোগ্রামার রেজাউল করিম, সাবেক জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আ. মজিদ ফকির, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আরিফুর রহমান, মোর্শেদুল আলম বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম হাবীব, দপ্তর সম্পাদক আকতার ফারুক, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক স,ম জাহাঙ্গীর, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসেন, নৈহাটী ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামাল হোসেন বুলবুল, ঘাটভোগ ইউপি চেয়ারম্যান মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান মিজান, আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, রবিউল ইসলাম বিশ্বাস, বিনয় কৃষ্ণ হালদার, মনির হোসেন মোল্লা, মঈন উদ্দীন শেখ, ফরিদ শেখ, আসাদ শেখ, আ. মান্নান শেখ, হারুন শেখ, রুহুল আমিন রবি, রাজীব দাস, শফিকুল ইসলাম, ওয়াহিদুজ্জামান আরমান, সরদার জসীম উদ্দীন, সফিকুর রহমান ইমন, জ্যাকি ইসলাম সজল, রবিউল ইসলাম, খায়রুজ্জামান সজল, আ. গফফার মল্লিক, আজিজুর মোল্লা, নাজিম মোড়ল, মহিউদ্দীন মানিক, সামসুল আলম বাবু, লিপিকা রানী দাস, স্বপ্না রানী পাল, বিনোদিনি পাল, আইরিন বেগম, তানিয়া খাতুন, মঈন উদ্দীন শেখ, রিয়াদ শেখ, আরিফুল ইসলাম কাজল, হূমায়ূন কবীর, রিয়াজ শেখ, রাসেল, নোমান প্রমূখ।