খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী বলেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া আওয়ামী লীগ একটি ত্যাগের নাম, আওয়ামী লীগ একটি অনুভূতির নাম। আদর্শের দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। বাঙালি জাতির মুক্তির মূলমন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে গণতান্ত্রিকভাবে জন্ম নেয় আওয়ামীলীগ।তিনি বলেন পৃথিবীতে অনেক রাজনৈতিক দল আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের মতো এত ত্যাগ আর কারও সঙ্গে তুলনা করা যায় না। ভাষা আন্দোলন থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কর্মীরা যে পরিমাণ রক্ত দিয়েছেন, পৃথিবীর আর কোনো দল এমন রক্ত দেয়নি ও এত ত্যাগ স্বীকার করেনি। তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে তৃনমুলের সকল নেতৃবৃন্দকে এক হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি সোমবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে রূপসা উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আগামী ১১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুলনায় জনসভা সফল করার লক্ষ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তুতিমূলক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। সন্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুর রহমান রিপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সরফুদ্দিন বিশ্বাস। প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান জামাল। রূপসা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. কামাল উদ্দীন বাদশার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম খালেদীন রশিদী সুকর্ন, দপ্তর সম্পাদক এম এ রিয়াজ কচি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম লাবু, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা মোজাফফর হোসেন, সদস্য আজগর বিশ্বাস তারা, শিউলি সরোয়ার, জামিল খান, অমিয় অধিকারী। রূপসা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সরদার আবুল কাশেম ডাবলুর সঞ্চালনায় বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা কৃষকলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুজ্জামান বাবুল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আঃ মজিদ ফকির, রূপসা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আয়ূব মল্লিক বাবু, খান শাহাজাহান কবীর প্যারিস, আরিফুর রহমান মোল্লা, মোর্শেদুল আলম বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শ্যামল কুমার দাস, ইমদাদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম হাবীব, চঞ্চল কুমার মিত্র, এমডি রকিব উদ্দীন, দপ্তর সম্পাদক আকতার ফারুক, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক গফুর খান, আওয়ামী লীগ নেতা আল মামুন সরকার, গাজী মো. আলী জিন্নাহ, সোহেল জুনায়েদ,গোপাল মন্ডল, মো. জাহাঙ্গীর শেখ, আওয়ামী লীগ নেতা আসাদ বাবু, মঈন শেখ, রবিউল ইসলাম ফকির, শক্তিপদ বসু, হাবিবুর রহমান, মৃন্ময় ধর শিপন, মাহবুবুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনি, রবিউল ইসলাম বিশ্বাস, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, আরিফুজ্জামান লিটন, বিনয় কৃষ্ণ হালদার, চঞ্চল অধিকারী, মোল্লা তাহিদুল ইসলাম, জয়দ্রত বাছার, জেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আজিজুল হক কাজল, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এবি এম কামরুজ্জামান, রূপসা উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আ. মান্নান শেখ, জেলা মৎস্যজীবিলীগের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম সরদার তন্ময়, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি পারভেজ হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ শেখ, আওরঙ্গজেব স্বর্ন, উপজেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম আবু তাহের, সদস্য সচিব আশরাফ আলী রাজ, মাধূরী সরকার, স্বপ্না রানী পাল, ইনতাজ মোল্লা, শাহনিয়াজ মাগদুম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা খান জাহিদ হাসান, মহিলা যুবলীগ নেত্রী আকলিমা খাতুন তুলি, শারমিন সুলতানা রুনা, যুবলীগ নেতা আশিষ রায়, বাদশা মিয়া, আবু আহাদ হাফিজ বাবু, জুলফিকার আলী, মহসিন হোসেন পাইক, কামরুজ্জামান পাপলু, সরদার জসীম উদ্দীন, সফিকুর রহমান ইমন, রঞ্জু হালদার, মোস্তাফিজুর রহমান হেলাল, রবিউল ইসলাম,আবুল কালাম আজাদ,রতন মন্ডল, শাহনেওয়াজ কবীর টিংকু, জাহিদুর রহমান, খায়রুজ্জামান সজল, আরাফাত হোসেন সাকিব, খায়রুল হাওলাদার, আঃ রশিদ,খান মারুফ হোসেন,আজিজুল মোল্লা, সেলিম বাবু, সাকিব খান মিলন, মুরাদ শেখ, এস এম রাজু, এসএম রুবেল, ছাত্রলীগ নেতা তানভির রহমান আকাশ, মৃনাল কান্তি বাছাড়, ইয়াসির আরাফাত খান, আশিকুজ্জামান তানভির, বাধন হালদার, শিমূল দেবনাথ, আবির হোসেন হৃদয়, হুমায়ূন কবীর, মোল্লা রুবেল হোসেন, সোহেল রানা, দীপ খান প্রমূখ।