মেঘনা নদী থেকে নিখোঁজের তিনদিন পর মো: পিয়াল মিয়া (২৪)নামে এক মাছ ধরার জেলের লাশ উদ্ধার করেছে ভৈরব নৌ-থানা পুলিশ। কিশোরগঞ্জের ভৈরব ,আশুগঞ্জের চর সোনারামপু ও নরসিংদীর রায়পুরার এই তিন এলাকার সিমান্তবত্তি মেঘনা নদী থেকে শনিবার সকাল ৯টায় লাশ উদ্ধার করে পুলিশ ভৈরব নৌ-থানায় নিয়ে আসে। উদ্ধার হওয়া লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে। সে নরসিংদীর জেলার রায়পুরা উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের আবদুস সাদেকের ছেলে বলে যানা গেছে। নিহতের লাস ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করা হয়।
ভৈরব নৌ-পুলিশ জানায়, নরসিংদীর রায়পুরায় মেঘনা নদীতে গত বৃহস্পতিবার রাতে একটি স্পিডবোড ও জেলে নৌকার সাথে সংঘর্ষ হয় সে সময় পিয়ালমিয়া নামে এক মাছ ধরার জেলে নিখোঁজ হয়। তখন আহত হয়েছিল জেলে নৌকায় থাকা আরেক জেলে মহেশপুরে মৃত আবদুল বারিকের ছেলে আতাউর রহমান। তখন আহত আতাউর রহমানকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর জহুরুর ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ আরও জানায়, শনিবার সকালে ভৈরব ,আশুগঞ্জের চর সোনারামপরু ও নরসিংদীর রায়পুরার এই তিন এলাকার সিমান্তবত্তি মেঘনা নদী থেকে নিখোঁজ হওয়া জেলে পিয়ালের লাস উদ্ধার করে। উদ্ধার হওযার পর পিয়ালের পরিবারে সদস্যরা বৃহস্পতিবার রাতে দুঘটর্নায় নিখোজঁ পিয়ালের বলে সনাক্ত করে।
এ বিষয়ে ভৈরব নৌ-থানার ইনচার্জ মো: রফিক জানায়,শনিবার সকালে এক নিহতের লাশ মেঘনা নদীতে ভেসে উঠেছে বলে খবর আসে। আমরা লাস উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি। মেঘনা নদীতে গত বৃহস্পতিবার রাতে স্পিডবোড ও জেলে নৌকার সাথে সংঘর্ষ হয়ে নিখোঁজ পিয়াল মিয়ার পরিবারকে খবর দিলে ,তার পরিবারে সদস্যরা এসে সনাক্ত করে। নিহতের লাস ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করা হয়।