ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে একটি আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে কমপক্ষে ১১ জন পর্বতারোহীর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা। দেশটির সুমাত্রা দ্বীপের দুই হাজার ৮৯১ মিটার চূড়ার মাউন্ট মারাপি থেকে তিন হাজার মিটার ব্যাপ্তি নিয়ে আকাশে ছাই উদগীড়নের মাধ্যমে এই আগ্নেয়গিরির থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয় গত রোববার। পাডাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির প্রধান আব্দুল মালিক গতকাল সোমবার বলেন, ‘সেখানে মোট ২৬ জন লোক ছিল যাদের সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এদের মধ্যে ১৪ জনকে আমরা খুঁজে পাই যাদের তিনজন জীবিত ছিল আর ১১ জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।’ আব্দুল মালিক জানান পাহাড়টিতে শনিবার মোট ৭৫ জন পর্বাতারোহী অবস্থান করছিল। ১২ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছে আর ৪৯ জন পাহাড়ের শৃঙ্গ থেকে নেমে আসতে পেরেছিল, যাদের অনেককেই হাসপাতালে নেওয়া হয়। এদিকে, পশ্চিম সুমাত্রার প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংস্থা জানিয়েছে, পর্বতারোহীদের নামিয়ে আনতে সারা রাত কাজ করেছে উদ্ধারকর্মীরা। সংস্থাটির প্রধান রুডি রিনালডি জানান, পর্বতারোহীদের অনেকেই চিকিৎসা সহায়তা নিয়েছে। তিনি বলেন, ‘প্রচণ্ড তাপে অনেকের শরীর পুড়ে গেছে, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখের কাছে যারা ছিল তারাই বেশি আঘাত পেয়েছে।’ দেশটির সুমাত্রা দ্বীপের দুই হাজার ৮৯১ মিটার চূড়ার মাউন্ট মারাপি থেকে তিন হাজার মিটার ব্যাপ্তি নিয়ে আকাশে ছাই উদগীড়নের মাধ্যমে এই আগ্নেয়গিরির থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয় গতকাল রোববার। পাডাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির প্রধান আব্দুল মালিক গতকাল সোমবার বলেন, ‘সেখানে মোট ২৬ জন লোক ছিল যাদের সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এদের মধ্যে ১৪ জনকে আমরা খুঁজে পাই যাদের তিনজন জীবিত ছিল আর ১১ জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।’ আব্দুল মালিক জানান পাহাড়টিতে শনিবার মোট ৭৫ জন পর্বাতারোহী অবস্থান করছিল। ১২ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছে আর ৪৯ জন পাহাড়ের শৃঙ্গ থেকে নেমে আসতে পেরেছিল, যাদের অনেককেই হাসপাতালে নেওয়া হয়। এদিকে, পশ্চিম সুমাত্রার প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংস্থা জানিয়েছে, পর্বতারোহীদের নামিয়ে আনতে সারা রাত কাজ করেছে উদ্ধারকর্মীরা। সংস্থাটির প্রধান রুডি রিনালডি জানান, পর্বতারোহীদের অনেকেই চিকিৎসা সহায়তা নিয়েছে। তিনি বলেন, ‘প্রচণ্ড তাপে অনেকের শরীর পুড়ে গেছে, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখের কাছে যারা ছিল তারাই বেশি আঘাত পেয়েছে।’