ফরিদপুর-৪ আসন থেকে ২০১৪ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী। এরপর ২০১৮ সালে তিনি এ আসনে আবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবারে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এ আসনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী। মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার চরদত্তপাড়ার মরহুম ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী ও ফিরোজা বেগমের সন্তান মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরে এক দশকের মধ্যে তার ব্যবসা-বাণিজ্য ও অস্থাবর-স্থাবর সম্পদের পাশাপাশি তার নির্ভরশীলদের সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েছে ৫৪ গুণের বেশি। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) জমা দেওয়া সম্পদের বিবরণ থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামায় নিক্সন চৌধুরী তার পেশা হিসেবে পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন খাত, পেট্রল পাম্প ও ফিলিং স্টেশন, এন ডেইরি ফার্ম, এন ডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজ নামে তিনটি প্রতিষ্ঠানের তথ্য উল্লেখ করেছেন। ১৯৯৩ সালে রাজবাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ হন তিনি। দেখা গেছে, ২০১৩ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার আগে নিক্সন চৌধুরীর স্থাবর সম্পত্তি ছিল ৩৮ শতাংশ কৃষি জমি ও সাড়ে ৭ কাঠা অকৃষি জমি। এ সময় ক্রেডিট কার্ডে দায় ছিল ২ লাখ ৮ হাজার ৪০৮ টাকা। ১০ বছরে তার স্থাবর সম্পত্তির তালিকায় যুক্ত হয়েছে ভাঙ্গার ব্রাহ্মণপাড়ার ৩ কোটি ২৭ লাখ ৮০ হাজার ৯১০ টাকা মূল্যের ৯ একর ৭৫ দশমিক ২৮ শতাংশ কৃষি জমি, একই এলাকায় ১ কোটি ৭৩ লাখ ৬৮ হাজার টাকা মূল্যের ৫ একর দশ শতাংশ কৃষি জমি, একই এলাকায় ১৭ লাখ ৫৯ হাজার টাকা মূল্যে ৩০ শতাংশ কৃষি জমি, একই এলাকায় ১ কোটি ৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা মূল্যের ২ একর ৩৪ শতাংশ কৃষি জমি, ১ কোটি ৩০ লাখ ৯ হাজার টাকা মূল্যের ২ একর ৯০ শতাংশ কৃষি জমি। সাভারে স্ত্রীর নামে রয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার দামে ৩ দশমিক ২৮২৫ শতাংশ কৃষি জমি। শিবচর হাউজিং প্রকল্পে তার নিজের নামে ১৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকা দামে ৫ কাঠার একটি প্লট। রাজউকের পূর্বাচলে উত্তরাধিকার ও হেবা সূত্রে প্রাপ্ত সাড়ে ৭ কাঠার একটি প্লট। ঢাকার বনানীতে হেবা সূত্রে প্রাপ্ত একটি ফ্ল্যাট ও জমি। ভাঙ্গার ব্রাহ্মণপাড়ায় ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের একটি দোতলা বাড়ি, ৩৪ লাখ ৫২ হাজার টাকা মূল্যে অফিস রুম, মিটিং রুম, পুকুর ঘাটলাসহ অন্যান্য সম্পত্তি। ঢাকা প্রপার্ট লিমিটেডে স্ত্রীর নামে ৪০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট, গুলশানে স্ত্রীর নামে ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাট এবং ঢাকার গুলশানে স্ত্রীর নামে ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা মূল্যের আরও একটি ফ্ল্যাট। ২০১৩ সালে নিক্সন চৌধুরীর কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ছিল ২ কোটি ৫ লাখ টাকা। ব্যবসা থেকে আয় ছিল ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত খাতে ছিল ২ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। এ সময় তার পেশার খাত ছিল পরিবহন, পেট্রল পাম্প ও কনস্ট্রাকশন। ১০ বছরে তার কৃষি জমি বাড়লেও ২০২৩ সালে কৃষিখাতে তার বার্ষিক আয় কমে দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। তবে পরিবহন ব্যবসা খাতে নীলা পরিবহন লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে তার আয় ১১ লাখ ৫০ হাজার, রীতা কনস্ট্রাকশন থেকে ৬০ হাজার টাকা, স্বাধীন বাংলা ফিলিং স্টেশন অ্যান্ড সার্ভিসিং থেকে আয় ৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৫০ টাকা, এন ডেইরি ফার্ম, এন ডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজ থেকে আয় ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ৮৮৫ টাকা। তার নির্ভরশীলদের মাস্ট প্যাকেজিং থেকে আয় দেখানো হয়েছে ২১ লাখ টাকা ও ইত্তেফাক পাবলিকেশনের ছুটি ভাতা বাবদ আয় ৪ লাখ টাকা। এছাড়া ব্যাংক মুনাফা থেকে তার আয় ৯ হাজার ৯০৭ টাকা আর নির্ভরশীলদের ব্যাংক মুনাফার পরিমাণ ১৫ লাখ ১৭ হাজার ৯৫৮ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেব পারিতোষিক ও অন্যান্য বাবদ তার আয় হয় ২৩ লাখ ৩৮ হাজার ১৮৫ টাকা। স্টক ব্যবসা থেকে আয় ১৯ লাখ ৫০ হাজার এবং এ খাতে তার মেয়ের আয় ৪ লাখ ১৫ হাজার টাকা। ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে তার নির্ভরশীলদের আয় ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৪৭২ টাকা। নিক্সন চৌধুরী তার অস্থাবর সম্পদ হিসেবে নিজের নামে নগদ ৩৮ লাখ ৩০ হাজার ৬০০ এবং স্ত্রীর নামে ১ কোটি ৫২ লাখ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা ও নির্ভরশীলদের নামে ৭৫ হাজার টাকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। ব্যাংকে তার জমা নিজের নামে ৭ লাখ ৪৫ হাজার ২৫৯ ও স্ত্রীর নামে ৭ লাখ ২৩ হাজার ১৯১ টাকা। স্ত্রীর নামে এফডিআর রয়েছে ২৮ লাখ ১৮ হাজার টাকা। প্রাইভেট কোম্পানির শেয়ার বাবদ নীলা পরিবহন ও রীতা কনস্ট্রাকশন থেকে ৭১ লাখ ১০ হাজার টাকা, স্বাধীন বাংলা পেট্রল পাম্প থেকে ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৯১৭ টাকা এবং শেয়ার হোল্ডিংস কোম্পানিতে তার স্ত্রীর নামে ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪০০ টাকার অস্থাবর সম্পদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন। এই সম্পত্তির তালিকায় ২০১৮ সালে তার ৫৫ লাখ টাকার একটি জিপ গাড়ির তথ্য উল্লেখ রয়েছে। এবার তিনি ৯১ লাখ ১৫ হাজার টাকার জিপ গাড়ির মালিক। এছাড়া অন্যান্য সম্পদের সঙ্গে তার এবার ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের একটি পিয়ানো অস্থাবর সম্পদের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। অস্থাবর সম্পত্তি ছিল নগদ ২৮ লাখ ১০ হাজার ২২০ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক খাতে জমা ছিল ৮৫ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭২ টাকা। বন্ড, সঞ্চয়পত্র ও তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার ছিল ১ কোটি ৩১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ৬ লাখ ১০ হাজার টাকার আসবাবপত্র এবং ইন্সুইরেন্স, শর্টগান ও পিস্তল বাবদ অন্যান্য অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৫ টাকা। ২০১৮ সালে নিক্সন চৌধুরীর আয়ের উৎস হিসেবে সংযুক্ত হয় ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় ও ব্যাংক মুনাফা লাভ। এ সময় তার কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ৩ লাখ ৫০ হাজার, ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় ৬৮ লাখ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসা থেকে বাৎসরিক আয় দেখানো হয় ২ লাখ ৩৪ হাজার এবং পেট্রল পাম্প থেকে তার বাৎসরিক আয় ছিল ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৫৬ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেবে পারিতোষিক ও অন্যান্য বাবদ তার আয় হয় ২৩ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৮ টাকা। স্টক ব্যবসা থেকে তার আয় ছিল ১৪ লাখ ৫৩ হাজার ৯০০ টাকা। এ সময় তার নির্ভরশীলদের ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে ১৪ লাখ ৬৫ হাজার ৫৭৪ টাকা, ব্যাংক মুনাফা ২১ হাজার ৬৮ টাকা ও পরিচালক মাস্ট প্যাকেজিং খাতে আয় উল্লেখ করা হয় ২৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এ সময় তার অস্থাবর সম্পদ বেড়ে দাঁড়ায় ৪৮ লাখ ৮৫ হাজার ৩৫৭ টাকা এবং তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ উল্লেখ করা হয় ৮৪ লাখ ৫২ হাজার ৫৪১ টাকা। ব্যাংকে তার নিজের ১৯ লাখ ৪৬ হাজার ৬৫৪ টাকা ও স্ত্রীর নামে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৯৯ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসার প্রাইভেট কোম্পানির শেয়ার বেড়ে দাঁড়ায় ৭১ লাখ ১০ হাজার, স্বাধীন বাংলা পেট্রল পাম্প থেকে আয় ১৯ লাখ ৩৫ হাজার ৩৪৮ টাকা এবং শেয়ার হোল্ডিংস কোম্পানি থেকে তার স্ত্রীর আয় উল্লেখ করা হয় ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা। এছাড়া ৫৫ লাখ টাকার একটি জিপ গাড়ি, নিজের ৩০ তোলা ও স্ত্রীর ৫০ তোলা অলঙ্কার, ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রীসহ আসবাবপত্র, বন্দুক ও লাইফ ইন্সুরেন্সে রাখা অর্থের তথ্য উল্লেখ করা হয়। তিনবারের এই সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত কোনো আর্থিক দায়-দেনা নেই। তবে নিপা পরিবহনের পরিচালক হিসেবে তার ১৬ কোটি ৭৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার যৌথ ঋণ রয়েছে। নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রতিশ্রুতিগুলোর মধ্যে জননিরাপত্তা ৭৩ ভাগ, ব্রিজ-কালভার্ট ও রাস্তা পাকাকরণ ৭৯ ভাগ, বিদ্যুতায়ন ও সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প ৯৫ ভাগ এবং স্কুল কলেজ মসজিদ মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ৮৫ ভাগ অর্জিত হয়েছে বলে তিনি তার এই হলফনামায় দাবি করেছেন। ২০১৮ সালে নিক্সন চৌধুরীর আয়ের উৎস হিসেবে সংযুক্ত হয় ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় ও ব্যাংক মুনাফা লাভ। এ সময় তার কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ৩ লাখ ৫০ হাজার, ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় ৬৮ লাখ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসা থেকে বাৎসরিক আয় দেখানো হয় ২ লাখ ৩৪ হাজার এবং পেট্রল পাম্প থেকে তার বাৎসরিক আয় ছিল ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৫৬ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেব পারিতোষিক ও অন্যান্য বাবদ তার আয় হয় ২৩ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৮ টাকা। স্টক ব্যবসা থেকে তার আয় ছিল ১৪ লাখ ৫৩ হাজার ৯০০ টাকা। এ সময় তার নির্ভরশীলদের ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে ১৪ লাখ ৬৫ হাজার ৫৭৪ টাকা, ব্যাংক মুনাফা ২১ হাজার ৬৮ টাকা ও পরিচালক মাস্ট প্যাকেজিং খাতে আয় উল্লেখ করা হয় ২৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে তার অস্থাবর সম্পদ বেড়ে দাঁড়ায় ৪৮ লাখ ৮৫ হাজার ৩৫৭ টাকা এবং তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ উল্লেখ করা হয় ৮৪ লাখ ৫২ হাজার ৫৪১ টাকা। ব্যাংকে তার নিজের ১৯ লাখ ৪৬ হাজার ৬৫৪ ও স্ত্রীর নামে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৯৯ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসার প্রাইভেট কোম্পানির শেয়ার বেড়ে দাঁড়ায় ৭১ লাখ ১০ হাজার, স্বাধীন বাংলা পেট্রল পাম্প থেকে আয় ১৯ লাখ ৩৫ হাজার ৩৪৮ টাকা এবং শেয়ার হোল্ডিংস কোম্পানি থেকে তার স্ত্রীর আয় উল্লেখ করা হয় ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা। এছাড়া ৫৫ লাখ টাকার একটি জিপ গাড়ি, নিজের ৩০ তোলা ও স্ত্রীর ৫০ তোলা অলঙ্কার, ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রীসহ আসবাবপত্র, বন্দুক ও লাইফ ইন্সুরেন্সে রাখা অর্থের তথ্য উল্লেখ করা হয়। ২০১৩ সালে দেওয়া বিবরণী অনুযায়ী মজিবর রহমান নিক্সন চৌধুরীর কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ছিল ২ কোটি ৫ লাখ টাকা। ব্যবসা থেকে আয় ছিল ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত খাতে ছিল ২ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। এ সময় তার পেশার খাত ছিল পরিবহন, পেট্রল পাম্প ও কনস্ট্রাকশন। অস্থাবর সম্পত্তি ছিল নগদ ২৮ লাখ ১০ হাজার ২২০ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক খাতে জমা ছিল ৮৫ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭২ টাকা। বন্ড, সঞ্চয়পত্র ও তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার ছিল ১ কোটি ৩১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ৬ লাখ ১০ হাজার টাকার আসবাবপত্র এবং ইন্সুইরেন্স, শর্টগান ও পিস্তল বাবদ অন্যান্য অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৫ টাকা। বিভিন্ন সময়ে জননিরাপত্তা আইনসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে তার নামে তিনটি ফৌজদারি অপরাধে মামলা হয় যার সবকটিই নিষ্পত্তি করা হয়েছে বলে হলফনামায় তিনি জানান।