৫০ ওভার করে ১০০ ওভারের ম্যাচ। শেষ হয়ে গেল ২৯.২ ওভারে। ২২.১ ওভারে ব্যাট করে মাত্র ৫২ রানে গুঁড়িয়ে গেল নেপাল। ভারত মামুলি ওই রান টপকে গেল বিনা উইকেটে, ৭.১ ওভারে। যুবাদের এশিয়া কাপের ভারত-নেপাল ম্যাচের এটাই সারসংক্ষেপ। দুবাইয়ের ম্যাচে ভারত যুবাদের ১০ উইকেটের বিশাল এ জয়ের রূপকার রাজ লিমবানি। তার বিধ্বংসী বোলিংয়েই দলীয় হাফসেঞ্চুরি করে অলআউট হয়ে যায় নেপালের যুবারা। ৯.১ ওভার বোলিং করে ৩টি মেডেনসহ মাত্র ১৩ রান খরচায় ৭ উইকেট নিয়ে নেপালের ইনিংসে ধ্স নামান লিমবানি। নেপালের কোনো ব্যাটার পারেননি দুই অঙ্কের স্কোর গড়তে। সর্বোচ্চ ১৩ রান এসেছে অতিরিক্ত থেকে। ৫২ রান করে ম্যাচ জেতা যায় না। কোনো প্রকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারেনি নেপালও। ৫টি ছক্কায় খেলা অশ্বিন কুলকারনির ৩০ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসটায় ৪২.৫ ওভার বাকি থাকতে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে ভারতের যুবারা। যুব বিশ্বকাপে ভারতের প্রথম বোলার হিসেবে সাত শিকার করলেন লিমবানি। আসরে সব মিলিয়ে এটা যৌথভাবে দ্বিতীয় সেরা বোলিং। সাত উইকেট নেওয়ার নজির আছে আরো তিনজনের। আর সেরা বোলিং অস্ট্রেলিয়ার ৩৫ রানে ৮ উইকেট। যদিও যুবাদের ওয়ানডেতে সেরা বোলিং অবশ্য ইরফান পাঠানের। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ৭.৫ ওভার বোলিং করে ১৬ রান খরচায় ৯ শিকার করেছিলেন ইরফান। আইসিসি