বাগেরহাট-২ আসনের কচুয়া উপজেলার ৩০ টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নারী-পূরুষ, বষস্ক, প্রতিবন্ধসহ সাধারণ ভোটাররা লাইনে দাঁড়িয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কচুয়া প্রেসক্লাবের ও বাংলাদেশ মফস্বল ফোরাম কচুয়া উপজেলা শাখার সকল সাংবাদিকরা সকাল থেকে বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে শান্তিপূর্ণ ভোট অনুষ্ঠানের বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। এ সময় তারা বিভিন্ন কেন্দ্রের এজেন্টদের কথা বলে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের হচ্ছে বলে নিশ্চিত হন। সকালেই নৌকার প্রার্থী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভার্পো, জননেতা বাগেরহাট ১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিনের পুত্র শেখ সারহান নাসের তন্ময় বাগেরহাটে ভোট দেন। তিনি এ সময় সাংবাদিকদের জানান, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ৩০ টি কেন্দ্র ঘুরে ভোটরদের উপস্থিতি দেখে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, কচুয়া-বাগেরহাটের সাধারণ মানুষ নিজ উদ্যোগে উৎসবমুখর প্ররিবেশে নৌকায় ভোট দিচ্ছে। এ ছাড়া সকল প্রার্থীর এজেন্টরা সম্প্রীতির মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছেন। আমার মনে হচ্ছে উন্নয়নের কারণে শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের যে আস্থা তাতে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকা বিজয়ী হবে। সতন্ত্র প্রার্থী এসএম আজমল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সব কেন্দ্রেই শান্তিপূর্ণ এবং স্বতস্ফুর্ত ভাবে ভোট গ্রহন হয়েছে। কোথাও কোন অনিয়ন আমি দেখিনি। জাতীয় পার্টির প্রর্থী হাজরা সহিদুল ইসলাম কচুয়া পাইলট বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনকালে বলেন, সব কেন্দ্রেই শান্তিপূর্ণ এবং স্বতস্ফুর্ত ভাবে ভোট গ্রহন হয়েছে। কোথাও কোন অনিয়ন আমার চোখে ধরা পড়েনি। বিএনএম দলের প্রার্থী সোলায়মান শিকদার (নয়ন) সাংবাদিকদের বলেন, সাধারণ মানুষ নির্ভিগ্নে ভোট দিয়েছেন। ভোটরদের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। শান্তিপূর্ণ ভোট অনুষ্ঠানের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাধ জানান।তৃনমুল বিএনপি প্রার্থী মরিয়ম সুলতানা সাংবাদিকদের বলেন, সকল কেন্দ্রেই শান্তিপূর্ণ এবং স্বতস্ফুর্ত ভাবে ভোট গ্রহন হয়েছে। সহকারি রিটানিং অফিসার ও কচুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাখী ব্যানার্জী বলেন, সর্বত্র শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কচুয়ার ৩০ কেন্দ্রে আনুমানিক শতকরা ৬০থেকে ৭০ ভাগ ভোট পড়েছে। তবে ভোট গননা শেষে বিস্তারিত বলা যাবে।