বাগেরহাটের মোল্লাহাটের রত্নগর্ভা সাহেরা খাতুন গত সোমবার মৃত্যু বরণ করায় তার মাগফেরাত কামনায় শুক্রবার দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার চুনখোলা গ্রামে সাহেরা খাতুনের নিজ বাড়ির জামে মসজিদ সহ আশপাশের মসজিদ সমূহে জুম্মার নামাজের পর এ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এরপর নিজ বাড়িতে দোয়ায় অংশ নেয়া কয়েক হাজার মানুষের দুপুরের খাবার খাওয়ানো হয়। মহিয়সি/ রত্নগর্ভা সাহেরা খাতুনের মাগফেরাত/শান্তি কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়ায় অংশ নেন, খুলনা বিভাগীয় পুলিশ কমিশনার মোঃ মোজাম্মেল হক, মোল্লাহাট উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিন়্ুল আলম ছানা মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি মুন্সি আকবর আলী, এ এসপি সরদার মাসুম, অধ্যক্ষ এল জাকির হোসেন, মোল্লাহাট থানা অফিসার ইনচার্জ এস,এম আশরাফুল আলম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তরিকুল ইসলাম সঞ্চয় মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি আশিকুল আলম তন্ময় মিয়া সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ প্রমূখ। উল্লেখ্য, মরহুমা সাহেরা খাতুন একজন রত্নগর্ভা মা ছিলেন। তিনি ০৬ পুত্র এবং ০২ কন্যা সন্তানের জননী। তার ০৬ পুত্রের মধ্যে বড় পুত্র মোঃ বাবুল হোসেন মোল্লা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ওয়ারেন্ট অফিসার; ২য় পুত্র মোঃ শাহজাহান মোল্লা একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী; ৩য় পুত্র মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত, বর্তমানে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (উত্তর) হিসেবে কর্মরত; ৪র্থ পুত্র মোল্লা আলমগীর হোসেন খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানায় সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে কর্মরত; ৫ম পুত্র মোল্লা জাকির হোসেন গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশে পুলিশ পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত; ৬ষ্ঠ পুত্র মোল্লা আজাদ হোসেন বরিশাল ১০ এপিবিএন এর পুলিশ সুপার হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতা ও সততার সাথে দেশ মাতৃকার সেবা করে যাচ্ছেন। ২ কন্যা সন্তানের মধ্যে মোসাঃ কানিজ ফাতিমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত এবং মোসাঃ নিলুফা ইয়াসমিন গৃহিণী।